মনে করা হয় যে, এই বিশেষ ঘটনাটি ঘটার পরেই মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র রচিত হয়েছিল রোগ, অকাল মৃত্যু এবং ভয়ের মতো বহু ব্যাধি দূর করার জন্য।
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র অন্যতম শক্তিশালী মন্ত্র। এর অর্থ হল মৃত্যুকে জয়কারী। মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করলেই ব্যক্তির জীবন থেকে রোগ, দোষ ও ভয় দূর হয়।
অভাব বা দারিদ্র্যতা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য জ্যোতিষীরা কুবের দেবতার পুজো করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এই পুজোর সুফল দ্বারা সংসার সবসময় থাকে অর্থ এবং স্বচ্ছলতায় পরিপূর্ণ।
রুদ্রাক্ষ পরলে ভগবান শিবের আশীর্বাদ পাওয়া যায় এবং সমস্ত দুঃখ-দুর্দশা দূর হয়। জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শকদের থেকে জেনে নিন, রুদ্রাক্ষ পরার সময় কখন কী কী বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
এই সহজ মন্ত্রগুলি প্রত্যেকদিন পাঠ করলে সমস্ত বিপদসঙ্কুলতা কেটে গিয়ে খুলে যাবে জীবনের নতুন দিশা । অতি সহজেই উন্নতির পথ দেখতে পাবেন জাতক-জাতিকারা।
এই বছর মাঘ নয় ফাল্গুণের ছোঁয়ায় হবে বাগদেবীর আরাধণা। এটি একটি ধর্মীয় বিশ্বাস যে এই দিনে জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর অবতারণা হয়েছিল। এছাড়া বসন্ত পঞ্চমীও শুরু হয় এই দিন থেকে।
১০৮ বার এই মন্ত্র জপ করলে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ রকম সুবিধা পেতে পারেন। এই মন্ত্রটি আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়াও মহামৃত্যুঞ্জ মন্ত্র জপের আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।
সূর্যকে নিয়মিত অর্ঘ্য নিবেদন করলে ভক্তদের নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শক্তি, তীক্ষ্ণতা, সাহসিকতা, খ্যাতি ও উদ্যম বৃদ্ধি পায়।
কার্তিক সংক্রান্তিতে ইতু পূজার শুরু এবং অগ্রহায়ণ মাসের শেষে এই পূজার সমাপ্তি ঘটে। ইতু শব্দটি মিতু অর্থাৎ মিত্র থেকে এসেছে। মিত্র শব্দের অর্থ সূর্য। কার্তিক মাসের সংক্রান্তিকে বিষ্ণুপদী সংক্রান্তি বলে
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থাৎ ভারত ও ইন্দোনেশিয়া অংশীদারিত্ব চতুর্থ দশকে পৌঁছেছে। এই শীর্ষ সম্মেলনে সহ-সভাপতি হতে পারা তাঁর জন্য সম্মানের। তিনি এই শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের জন্য ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।