এই বছর রাম নবমীর দিনে অনেক বিরল যোগ তৈরি হচ্ছে। যার কারণে এই দিনটির গুরুত্ব আরও বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আসুন জেনে নেওয়া যাক কবে পালিত হবে রাম নবমী? এছাড়াও রাম নবমীতে পূজার শুভ সময়, পূজার পদ্ধতি এবং শুভ যোগ জেনে নিন।
কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের আধিকারিকদের মতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুদিন আগে বাজেটের পর পর্যটনের উন্নয়নে পর্যটন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে দেশের পর্যটনকে নতুন গতি দিতে শুধু পরামর্শ চাওয়াই নয়, নানা পরামর্শও দিয়েছেন।
ভোলেনাথের আশীর্বাদ পেতে এবং সকল প্রকার ইচ্ছা পূরণের জন্য বিশেষভাবে শিবের পূজা করা হয়। শিবের পূজায় জলাভিষেক করা হয়। এছাড়াও ভগবান শিবের পূজায় শিবের মন্ত্রগুলির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
পাঁচ বছর বয়সী শিশুর বিদ্যারম্ভ সংস্কারের কথা শাস্ত্রে বর্ণিত হয়েছে। এই বছর বসন্ত পঞ্চমী ২০২৩ সালের ২৬ জানুয়ারি। আসুন জেনে নিই বসন্ত পঞ্চমীতে সরস্বতী পুজোর গুরুত্ব ও পদ্ধতি।
কালো জাদু দূর করতে বা করতে অমাবস্যার রাতে এখানে বিশেষ তন্ত্র ও মন্ত্র করা হয়। এই কারণেই অমাবস্যার রাতে লোকেরা এই জায়গাগুলিতে যাওয়া এড়িয়ে চলে।
রাহুর খারাপ প্রভাবের ফলে অনেক মানসিক এবং শারীরিক সমস্যাও শুরু হয়। এছাড়াও, আপনি আপনার প্রকৃতিতে অনেক পরিবর্তন অনুভব করতে পারেন এবং এটি আপনার পছন্দ-অপছন্দও পরিবর্তন করতে পারে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক রাহুর দশা নীচ হলে কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে-
শাস্ত্র অনুসারে, সমুদ্র মন্থনের সময় দেবী লক্ষ্মী অষ্টম রত্নরূপে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। মা লক্ষ্মীকে সৌভাগ্য ও সম্পদের দেবী হিসেবে পূজা করা হয়। মা লক্ষ্মীর সবচেয়ে কার্যকরী মন্ত্রগুলি জেনে নিন।
সিদ্ধিদাতাকে একটি শুভ সময়ে প্রতিষ্ঠা করা হয়। গণেশ উৎসব দশ দিনের উৎসব। সিদ্ধিদাতাকে ১০ দিন বাড়িতে রাখা হয় এবং গণেশ বিসর্জনের দিনে গণপতি বিসর্জন হয়। এবার ৩১ আগস্ট বুধবার গণেশ চতুর্থী উদযাপিত হবে।
প্রতি বছর সকল কৃষ্ণ ভক্তরা নিষ্ঠাভরে জন্মাষ্টমী তিথিতে কৃষ্ণের আরাধনা করে থাকেন। এই দিন বিভিন্ন ধরনের ভোগ দেওয়ার রীতি প্রচলিত। মানুষ ৫৬ ধরনের সুস্বাদু খাবার দিয়ে ভগবান কৃষ্ণকে তুষ্ট করেন। গোপালকে সব রকম ভোগ দেওয়া হয়ে থাকে। উপবাস করে গোপালের পুজো করার রীতি বহু বছর ধরে প্রচলিত। জন্মষ্টমীর দিন ভক্তি ভরে কৃষ্ণের আরাধানা করুন। আজ রইল কয়টি মন্ত্রের হদিশ। জেনে নিন কোন কোন মন্ত্র পাঠে কোন সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি।
শ্রাবণ মাস শেষ হবে ১২ই আগস্ট। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে শ্রাবণ মাসে শিবের পূজা করার সময় অবশ্যই ভগবান শিবের পঞ্চাক্ষর মন্ত্র জপ করা উচিত। শ্রাবণের শেষ দিনে পঞ্চাক্ষর মন্ত্র জপ করলে সমস্ত পাপ নাশ হয়।