বিজেপি রাজ্য সভাপতি ও বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে দেখে গো ব্যাক স্লোগান ওঠে। জানা গিয়েছে, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের একটি বুথে গোলযোগের অভিযোগ পেয়ে সেখানে পৌঁছেছিলেন বিজেপি প্রার্থী। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়।
সুকান্ত মজুমদার এদিন বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইন্ডিয়া জোটের সদস্য কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।' তিনি আরও বলেন, তিনি কোথায় আছেন তাও স্পষ্ট নয়। তারপরই তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত সুবিধেবাদী রাজনীতিবীদ এই দেশে নেই
জামিনে মুক্তি পেয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। জামিনে মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু তিনি কোথাও যাবেন না। তিনি সেখান থেকে নড়বেন না।
দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক বিজেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ডি-অ্যাকটিভেটেড আধার কার্ড রাতের মধ্যেই অ্যাকটিভ হয়ে যাবে।
মন্ত্রী সুজিত বসু শুধুমাত্র এগরোল বিক্রি করে কীভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হতে পারলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার , সেই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ইডি আধিকারিকরা চলে যাওয়ার পরেই পালটা মন্তব্য ছুঁড়ে দিয়েছেন দমকল মন্ত্রী
লক্ষকণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানে বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদারের মন্তব্যকে কেন্দ্র করে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হচ্ছে রাজ্য রাজনীতিতে। পাল্টা আসরে নেমেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
সুকান্ত মজুমদার বলেন, যে সরকার পাকিস্তানকে পছন্দ করে, তারা এখানে বাংলায় বসে আছে। তাই পাকিস্তানের হয়ে কাজ করা আইএসআই এজেন্টরা বাংলাকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে।
মমতার এই পুজো পদ্ধতিতে হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে বলে মত বঙ্গ বিজেপির সভাপতির। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হিন্দু মতে পুজোতে বিশ্বাসী নন বলেই এভাবে ছুঁড়ে ছুঁড়ে পুজো দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সুকান্ত।
শাসকদল রাজ্যের অভ্যন্তরে ঘটা নারী নিগ্রোহের ঘটনা দেখতে পাননা বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। পাশাপাশি মালদা, কোচবিহার, পাঁচলা-সহ একাধিক রাজ্যের অভ্যন্তরীন বিষয় সংসদে তোলার কথাও বলেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি।
দলীয় বৈঠকে উপস্থিত হয়ে দলের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি। পালটা জবাব দিয়েছেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।