সুন্দরবনে ফের বাঘের দেহ মিলল। রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে পূর্ণবয়স্ক বাঘটির মৃত্যুর কারণ ঘিরে।
নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে পাওয়া সব তথ্য রাজনৈতিক দলগুলিকে একটি খামে ভরে নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিতে হবে। সেই তথ্য়ে কে টাকা দিয়েছে, এবং কত টাকা দিয়েছে তা বিস্তারিত থাকতে হবে। জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
ঋষি দুর্বাসাও ছিলেন এতই রাগী যে অভিশাপের ভয়ে তাঁর ধারেকাছে ঘেঁষতে দেবদেবীরা পর্যন্ত ভয় পেতেন। এই কলিযুগেও এমনই এক দুর্বাসা মুণির খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। তিনি বিজেপি নেতা সাক্ষী মহারাজ।
২০১৮ তে ম্যাজিক দেখিয়েছিল এই আসনগুলিই। এবার মোদীর ভরসা পূবে তাকাও নীতি। শেষরক্ষা হবে তো? কী বলছে সমীক্ষা?
মোট আটটি আসন- আসানসোল, বর্ধমান পূর্ব, বহরমপুর, বীরভুম, বোলপুর, বর্ধমান-দুর্গাপুর, কৃষ্ণনগর ও রাণাঘাটের মানুষ আজ লোকসভা নির্বাচনে রায় দেবেন।
জনরোষের মুখে শতাব্দী রায়। মঙ্গলবার সকালে প্রচারে সিউড়ি পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করছিলেন অভিনেত্রী। সেখানেই শতাব্দী রায়কে ঘিরে ধরে এলাকার বাসিন্দারা। বিক্ষুব্ধ জনতা জানতে চান, এলাকার সার্বিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি কিছু জানেন কি না। শতাব্দী রায় কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।
লোকসভা নির্বাচন ২০১৯-এর ভোটগ্রহণ পর্ব চলছে। আর এই রাজনৈতিক উত্তেজনার আঁচ বাড়তেই প্রতিদ্বন্দ্বী মহিলা প্রার্থীর অন্তর্বাসের রঙ নিয়ে মন্তব্য থেকে 'প্রধানমন্ত্রী পাজামাও পরতে জানতেন না' গোত্রের কুকথার ফুলকি ছুটছে। বরাবরের বিতর্কিত সপা নেতা আজম খান থেকে সিনিয়র কংগ্রেস নেতা কমল নাথ, তার ভাগীদার।
১১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে রোমাঞ্চকর লোকসভা ভোট ২০১৯। প্রথম দফাতেই আন্দামান লক্ষদ্বীপ ও আন্দাামানের পাশাপাশি আরো ১২ টি রাজ্যের মোট ৯১ টি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ করা হয়। প্রথম দফাতে ১৩০০ প্রার্থীর মধ্যে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকারের এক ক্যাবিনেট মন্ত্রী-সহ মোট ৫জন মন্ত্রী লড়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীরাও।
কারোর লক্ষ্য খ্যাতি, কারোর প্রতিবাদ, কারোর বা অন্য কারণ - কিন্তু লোকসভা নির্বাচন ২০১৯-এ দারুণ উন্মাদনা বারানসী কেন্দ্র নিয়ে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই কেন্দ্রে দাঁড়িয়েছেন। কাজেই এখানে দাঁড়ালে সহজেই মিলবে স্পটলাইট। সেই আলোকবৃত্তকে ধরতেই নেমে পড়েছেন হাইকোর্টের দোষী সাব্যস্ত হওয়া বিচারক থেকে চাষী, বরখাস্ত হওয়া জওয়ান মায় নকল মোদী-ও।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে গেল গণতন্ত্রের উৎসব। বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের সাধারণ নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া ভোট পড়ার শতাংশের হিসেব দেখলে মনে হতে পারে ২০১৪ সালের তুলনায় এবার ভোট কম পড়েছে। কিন্তু, কমিশনের দাবি এই হিসেব বিকেল ৫টা পর্যন্ত সংগৃহীত। কাজেই প্রথম পর্যায়ে প্রায় ২০১৪-এর মতোই ভোট পড়েছে। তবে ভোটের দিনে বাজেয়াপ্ত হওয়া অবৈধ সম্পত্তির পরিমাণ কিন্তু প্রথম দিনেই ছাপিয়ে গিয়েছে আগের ভোটকে।