আবার যুদ্ধের আশঙ্কা! মণিপুরে ঢুকে পড়েছে ৯০০ কুকি জঙ্গি! হামলা করতে পারে যেকোনও সময়ে, বিপুল সতর্কতা জারি করল সরকার
আবারও রক্ত ঝড়ল উপত্যকায়। জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে শহিদ হলেন একজন সিআরপিএফ (CRPF) আধিকারিক। ঘটনাটি ঘটেছে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu-Kashmir) উধমপুরে।
হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা সমগ্র উত্তর উজরায়েলের দুটি সমরিক ঘাঁটি ও স্থানে ড্রোন হামলা চালাতে শুরু করেছে।
BAT-র যে দলটি ভারতীয় সীমান্ত লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল, তারা সম্ভবত পাকিস্কতানে সেনা বাহিনীর নিয়মিত সৈন্য ও এসএসজি কমান্ডো। যাদের সঙ্গে সরাসরি যোগ রয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনগুলির।
প্রতিরক্ষা মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল সুনীল বারতওয়াল বলেছেন, "রাজৌরির একটি প্রত্যন্ত গ্রামে একটি সেনা পোস্টে একটি বড় জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা বানচাল করা হয়েছে।" তিনি বলেন, জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে এবং গুলির লড়াইও জারি রয়েছে।
প্রাক্তন ডিজিপি বৈদের কথায় কাশ্মীরে বর্তমানে পাথর ছোঁড়া বন্ধ হয়ে গেছে। আর সেই জায়গায় অশান্তি হচ্ছে জম্মুতে। কাশ্মীরের তুলয়া জম্মুতে যোগাযোগ অনেক কম। তাই বাহিনী পৌঁছাতেও বেশি সময় লাগে।
ফের একবার জঙ্গি হামলা। আবারও জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu & Kashmir) জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটল। এবার জঙ্গিদের নিশানায় ছিল সেনাদের গাড়ি। জঙ্গল থেকে লুকিয়ে সেনাদের গাড়ি লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ শুরু করে জঙ্গিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অজ্ঞাতপরিচয় হামলাকারীরা মাখাচকালায় ধর্মীয় ভবনে অটোমেটিক অস্ত্র দিয়ে গুলি করে এবং তারপর একটি গাড়িতে করে পালিয়ে যায়। মাখাচকালার কেন্দ্রস্থলে একটি ট্রাফিক পুলিশ স্টেশনেও হামলা চালানো হয়।
পাকিস্তানে অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকবাজের হামলায় একের পর এক জঙ্গি ও কট্টরপন্থীর মৃত্যু হচ্ছে। এবার রিয়াসি জঙ্গি হামলার মূল চক্রীও খতম হয়েছে বলে দাবি করছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম।