ভারতীয় বায়ুসেনার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে জয়সলমীরের পিথালা এলাকায়। বলা হচ্ছে, ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছন। দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট দেওয়া হয়নি
২৩ জানুয়ারি সকাল ১০ টা নাগাদ রানওয়েতে হড়কে গিয়ে বিমানটি প্রায় মাঝখান থেকে ভেঙে দুমড়ে যায়।
নৌবাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেছেন, বিমানটি একটি রুটিন ফ্লাইটের আগে ট্যাক্সিওয়েতে ছিল যখন এর টায়ার ফেটে যায়। ফায়ার ব্রিগেড এবং অন্যান্য পরিষেবার কর্মীদের সঙ্গে সঙ্গে সেখানে পাঠানো হয়।
রাজস্থানের সুরতগড় এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে একটি রুটিন ট্রেনিং পরীক্ষা করানোর জন্য মিগ -21 যুদ্ধবিমানটি ওড়ানো হয়েছিল। কিন্তু, ওড়ার কিছুক্ষণ পরেই রাজস্থানের হনুমানগড়ে একটি বাড়ির ওপর ওই যুদ্ধবিমানটি ভেঙে পড়ে।
নেপালের কাঠমান্ডু বিমান বন্দরে দুবাইগামী বিমান আগুন লাগে। বিমানটি ওড়ার কিছু সময় পরেই আগুন লাগে বলে সূত্রের খবর।
এয়ার ইন্ডিয়া ও নেপাল এয়ারলাইন্সের বিমানের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটতে পারত শুক্রবার। কিন্তু অল্পের জন্য রক্ষা পাওয়া গেছে। তবে বরখাস্ত দুই কর্মী,
দেশমাতৃকার জন্য যাঁরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তাঁদের অন্যতম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের উজ্জ্বলতম নায়ক নেতাজি। অথচ তাঁর জীবনের শেষদিকটা নিয়ে আজও রয়ে গিয়েছে রহস্য।
অঞ্জুর স্বামীও একজন পাইলট ছিলেন, যিনি ২০০৬ সালের দিকে বিমান দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন। তিনি একটি অভ্যন্তরীণ ক্যারিয়ারের জন্য একটি ছোট যাত্রীবাহী বিমান ওড়াচ্ছিলেন
নেপালের বিমান দুর্ঘটনার পর কেটে গেছে ২৪ ঘণ্টা। এখনও ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার স্মৃতি অক্ষত স্থানীয়দের মনে। এখনও তারা ভয় পাচ্ছে বিমানের কথা মনে করলে।
মানে তোলা ভয়ঙ্কর ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা গেছে, বিমানের মধ্যে নিশ্চিন্তে বসে রয়েছে যাত্রীরা। বিমানের মধ্যে থেকে বার্ড আই ভিউতে দেখা যাচ্ছে পাহাড়ের কোলে সাজান পোখরা শহর। তারপরই বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা বিমান।