দেবাদিদেব মহাদেব এবং কুবেরের কথোপকথনের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন পার্বতী-পুত্র গণেশও। জেনে নিন সেই অজানা পৌরাণিক কাহিনী।
স্বপ্নে ভগবান শিব বা তাঁর সঙ্গে সম্পর্কিত জিনিসগুলি দেখে থাকলে, এর নেপথ্যে গভীর অর্থ থাকে। ভগবান শিব স্বপ্নে আবির্ভূত হন এবং সমস্ত ঝামেলা দূর করার ইঙ্গিত দেন।
হিন্দু শাস্ত্রে বর্ণিত, এই আড়ম্বরহীন দেবতা সর্বদা মানুষের সঙ্গে থাকেন। তবে, তাঁর কৃপা পাওয়ার জন্য মানুষের চরিত্রের মূলে এই গুনগুলি থাকা আবশ্যিক।
শুক্রবার হল পৌষমাসের শুক্লপক্ষের দশমী তিথি। এই দিন বেশ কয়েকটি শুভ যোগ বিরাজ করবে। আগামিকাল সারাদিন থাকবে অশ্বিনী নক্ষত্র।
অনেক তীর্থস্থানে এই গাছকেই দেবতা রূপে পুজো করা হয়। এই গাছকে দেবাদিদেব মহাদেবের অরেক রূপ হিসেবে গন্য করা হয়। যে কোনও পুজোয় উপাসকদের কাছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল বেলপাতা।
ভস্মকে যে কোনও কিছুর চূড়ান্ত রূপ বলে মনে করা হয়। শাস্ত্রে এটাও বলা হয়েছে যে মহাদেব ভস্ম খুব পছন্দ করেন, তাই তিনি তা নিজের শরীরে মেখে নেন।
০ বছর পর কুম্ভ রাশিতে এসেছেন শনিদেব। মনে করা হচ্ছে, ৩০ বছর পর মহাশিবরাত্রির দিন কাকতালীয় ঘটনা ঘটছে। এদিন নিষ্ঠা ভরে বাবা ভোলেনাথের পুজো করলেন মনোবাঞ্ছা পূরণ হবে। পাশাপাশি এইদিন ভুল করে এই কাজগুলি করবেন না, এতে ভগবান শিব রুষ্ট হতে পারেন।
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে সোমবার ভগবান শিবের আরাধনা করলে মানুষের সমস্ত কষ্ট দূর হয়। এছাড়াও সোমবার যদি শিব চল্লিশা পাঠ করা হয়, তাহলে জীবনের সমস্ত সমস্যা দূর হয়ে যায়। আজ শ্রাবণের তৃতীয় সোমবার। এই দিনে শিব চল্লিশা পাঠে ভগবান শিব শীঘ্রই প্রসন্ন হন।
ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে হিন্দুরা ছাড়া কেউ দোকান দিতে পারবে না এই মেলাতে। স্বাভাবিকভাবেই মুসলিমদের এই সিদ্ধান্তে টার্গেট করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, সেটা বোঝা যাচ্ছে।
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে শ্রাবণ মাসে কিছু কাজ করা উচিত নয়। এই কাজগুলো করলে ভগবান শিব ক্রুদ্ধ হন। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই কাজগুলো কী কী।