এবারে বাংলায় ঠিক কতগুলো আসন জিতবে বিজেপি? জেনে রাখুন আগেভাগেই
ভারতে লোকসভা নির্বাচনের ফলের দিকে তাকিয়ে পাকিস্তান। এই নির্বাচনে বিজেপি-র জয় চাইছে না পাকিস্তানের বেশিরভাগ মানুষ।
লোকসভা নির্বাচনের আবহে ডিপফেক নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ভোটারদের প্রভাবিত করার জন্য এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে দার্জিলিং কেন্দ্রে প্রার্থী পরিবর্তন করে বিজেপি। বহিরাগত নয়, ভূমিপুত্র রাজু বিস্তা-র উপর আস্থা রেখেছিল গেরুয়া শিবির। তৃণমূল প্রার্থী অমর সিং রাইকে পরাজিত করে দার্জিলিং কেন্দ্রটি নিজেদের হাতে রাখতে সক্ষম হয়েছিল তারা।
খেলায় যেমন ওয়াকওভার হয়, তেমনই লোকসভা নির্বাচনে সুরাত কেন্দ্রে ওয়াকওভার পেল বিজেপি। এর ফলে লোকসভা নির্বাচনে ভোট গণনার অনেক আগেই প্রথম আসন পেয়ে গেল বিজেপি।
কিছুদিন আগেই ‘ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন’ কাণ্ডে সাংসদ পদ খোয়াতে হয়েছে তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রকে। আর এবার মৈত্রের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিবঙ্গের অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হল গেরুয়া শিবির।
শুভেন্দু আরও বলেন, যে বুথ গুলিতে এজেন্টদের দিতে দেয়নি বা এজেন্টদের মেরে বের করে দিয়েছে সেই কয়েকটি বুথে মৃত ভোটারদের নামে তৃণমূল কিছু ভোট দিয়েছে। এতে হয়তো জয়ের ব্যবধানের উনিশ – বিশ হতে পারে কিন্তু জেতার ব্যাপারে আমরা ২০০ শতাংশ নিশ্চিত।
রাহুল গান্ধী বলেন, বিজেপির নেতা কর্মীরা বলেছেন, লোকসভা নির্বাচনে তারা ৩৭০টির বেশি আসন পাবে। কিন্তু এই দাবি সর্বত মিথ্যা।
মালদহ উত্তরে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তাঁর সমর্থনের গাজোলে জনসভা করেন মমতা। সেখানেই তিনি নির্বাচন কমিশন ও বিজেপিকে নিশানা করেন।
শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গ, মণিপুর, তামিলনাড়ু, জম্মু ও কাশ্মীরের মতো রাজ্যগুলিতে লোকসভা নির্বাচনে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ করা হল। পশ্চিমবঙ্গ ও মণিপুর ছাড়া বাকি সব রাজ্যে ভোটগ্রহণ ছিল স্বাভাবিক।