ফের প্রচারে বেরিয়ে মেজাজ হারালেন বীরভূম লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়।
শতাব্দী রায়ের মোট স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৫ কোটি ৬০ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা এবং তার স্বামীর মোট স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৭০ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে শতাব্দী রায়ের নামে ২ কোটি ১ লক্ষ ৭১ হাজার ৩৯২ টাকার লোন থাকলেও স্বামীর নামে কোন লোন নেই।
ফের মেজাজ হারালেন বীরভুমের তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়। রেগে গিয়ে বলে উঠলেন, ''আবেদন না বিক্ষোভ', 'কেন বললেন বিক্ষোভ?' 'ওরা বলছে আবেদন', 'আপনি কেন বললেন বিক্ষোভ?'
'টাকা না দিলে ভোট দেব না' সোজাসাপটা জবাব মহিলাদের! প্রচারে গিয়ে স্তম্ভিত শতাব্দী রায়
বলিউডের মতো টলিউডেরও সে যুগেও চলত ক্যাটফাইট। বর্তমানে এত বছর পর সামনে এল এমন এক তথ্য।
অনুব্রত মণ্ডলের অনুপস্থিতিতে জেলা তৃণমূল ভাল কাজ করবে। ভোট স্বাভাবিক হবে। সাইথিয়ায় গিয়ে তেমনই জানালেন সাংসদ শতাব্দী রায়।
বীরভূমে গিয়ে কাজল শেখের অভিযোগ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন শতাব্দী রায়। তিনি বলেন, কাজলের সঙ্গে তিনি পুরো বিষয় নিয়ে কথা বলবেন।
রবিবার দিদির দূত হয়ে মহম্মদবাজার পঞ্চায়েতের ফুল্লাইপুরে যান শতাব্দী রায়। এখানে সাংসদের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসী।
কাব্যের ছন্দে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরোক্ষে ‘ভূতেদের রানি’ বলে কটাক্ষ বিজেপি নেতার। শতাব্দী রায়ের ভাতের থালা ফেলে উঠে যাওয়াকেও নিশানা করলেন রুডি।
দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিকতে গিয়ে এবার বিক্ষোভের মুখে পড়লেন সাংসদ শতাব্দী রায়। অন্যদিকে প্রচারে আক্রান্ত হলেন দেবাংশু ভট্টাচার্যও।