যারা আখরোট খান তাদের হার্ট সংক্রান্ত রোগের সম্ভাবনা কম থাকে। আখরোট খেলে অনেক রোগ সেরে যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক সকালে খালি পেটে আখরোট খাওয়ার উপকারিতা-
আপনিও যদি পেটের সমস্যায় ভুগে থাকেন এবং তা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে শুকনো আদা লাড্ডু খেতে পারেন। আয়রন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ফোলেট অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়।
রাতে ১ কাপ পানীয় জলে ১ চা চামচ ধনে বীজ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই জল ছেঁকে নিন। এরপর এই জল পান করতে পারেন। ধনের বীজ ভেজানো জলতে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এই পুষ্টিগুণ রোগ দূরে রাখতে সাহায্য করে।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, রূপো শুক্রের সঙ্গে সম্পর্কিত, সম্পদের কারক এবং চন্দ্র, মনের কারক। রূপা শরীরের জলের উপাদান নিয়ন্ত্রণ করে। তাই সাধারণ জীবনেও রূপার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আসুন জেনে নিই কিভাবে রূপা আপনার ভাগ্যকে উজ্জ্বল করতে পারে।
চবনপ্রাশ অনেক স্বাস্থ্যকর উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এর পুষ্টিগুণ বলতে, এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। চবনপ্রাশ বিভিন্ন ভেষজ এবং মশলা থেকে তৈরি করা হয়। জেনে নেওয়া যাক শীতকালে চবনপ্রাশ খাওয়ার উপকারীতা-
কালো কিশমিশ ওজন কমাতে সাহায্য করবে এবং কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করবে। এগুলিকে সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখলে তাদের স্বাস্থ্যের উপকারিতা বহুগুণ বেড়ে যায়, কারণ এটি করলে তাদের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
চুমু খেলে সৌন্দর্যও যে বাড়ে, সে খবর জানা ছিল কি। গবেষণা বলছে দাঁড়িয়ে চুমু খেলে, ক্যালরি আরও দ্রুত কমে যায়।
জানলে অবাক হবেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয় চা। শীতের সময় শরীর গরম রাখার এটাই সবচেয়ে সহজ উপায়। ঠান্ডা আবহাওয়ায় এটি একটি দুর্দান্ত পানীয় বিকল্প। চলুন জেনে নিই মসলাযুক্ত চায়ের উপকারিতা।
শীতকালে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় কিন্তু তার আগেও এটা জেনে নেওয়া প্রয়োজন খেজুর খাওয়ার কী কী উপকারিতা রয়েছে, যাতে আপনি বুঝতে পারবেন কেন শীতে খেজুরের খাওয়ার গুরুত্ব রয়েছে।
শীতকালে নানা রকম শারীরিক সমস্যা থেকে বাঁচতে খাদ্যতালিকায় কাঁচা হলুদ রাখতে পারেন। জেনে নিন কত রকমের উপকার রয়েছে এই কাঁচা হলুদে।