শহরের গান্ধীমূর্তি পাদদেশে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার পরে কেরানীতলা এলাকায় আয়োজিত পুজোর অনুষ্ঠানে বস্ত্র বিতরণ করেন এই বিজেপি নেতা। আর সেই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেও বিএসএফ ও বাংলাদেশ প্রসঙ্গ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল সরকারকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তিনি।
দোরগড়ায় পুরভোট। 'ফিল্মস্টাররা বড় বড় নির্বাচনে লড়ে, পার্টির কর্মীরাই পার্টির নির্বাচনে লড়বেন', শনিবার প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে কটাক্ষ করলেন দিলীপ ঘোষ।
দিলীপ ঘোষ রাস্তায় বসে পড়েন মিছিল আটকানোর প্রতিবাদে। কোচবিহারে বিএসএফের গুলি চালানো নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক উদয়ন গুহের বিরোধিতা করাকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন দিলীপ ঘোষ।
শুক্রবার ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণের সময় সায়নীর এই মন্তব্যের জবাব দেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, "উনি নিজেকে কি মনে করেন? আমরা প্রথম মহিলা প্রতিরক্ষামন্ত্রী, বিদেশ মন্ত্রী করেছি। চারজন মহিলা রাজ্যপাল আমরা করেছি। অবশ্য তৃণমূলে একজনই পুরুষ আছেন, বাকি সব মহিলা।"
'সুরজিৎ সাহাকে বহিষ্কার করা পার্টির পক্ষে যুক্তি সঙ্গত কাজ', বৃহস্পতিবার নিউটাউনে প্রাতঃভ্রমণে এসে এমনটাই বললেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। পাশাপাশি দলে শুভেন্দু বিরোধীতা নিয়েও মুখ খুললেন তিনি।
টুইটে দিলীপকে নিশানা করে তথাগত লেখেন, "লজ্জা লাগলে দিলীপ ঘোষ আমায় বিজেপি ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। ওকে আমি গুরুত্ব দিই না। আমি দলকে সঠিক পথে আনার চেষ্টা করে যাব।"
সাধারণত ঠোঁট কাটা হিসেবে পরিচিত দিলীপ ঘোষ। তবে এর আগেও যখন তথাগত তাঁর বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন তখনও কোনও মন্তব্য করেননি তিনি। অবশ্য এবার আর চুপ থাকলেন না। তথাগতকে পাল্টা তোপ দাগলেন।
শনিবার দিল্লি সফরে যাচ্ছেন দিলীপ ঘোষ। রবিবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, ওই বৈঠকেই অংশ নিতে দিল্লি যাচ্ছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
করোনা পরিস্থিতিতেও হুঁশ নেই রাজ্য সরকারের। বৃহস্পতিবার নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে এসে এমন ভাষাতেই তোপ দাগলেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
রাজ্যের চারটি কেন্দ্র দিনহাটা, খড়দহ, শান্তিপুর এবং গোসাবাতে বড় ভোটের ব্যবধানে হেরে গিয়েছে বিজেপি। 'কে কবে উপনির্বাচন জিতেছে, জিততেই দেবে না কাউকে', ক্ষোভ উগরে বুধবার সকালে তৃণমূলের প্রতি ধিক্কার জানালেন দিলীপ ঘোষ।