মঙ্গলবার চেতলার (Chetla) বিভিন্ন রাস্তায় প্রচার সারছেন তৃণমূল প্রার্থী। প্রচারে বেরিয়েই তুলোধনা করলেন বিজেপি সহ অন্যান্য বিরোধীদেরও।
তবে বামেদের এই অভিযোগ নিয়ে জোরদার চর্চা শুরু হলেও এখনও পর্যন্ত ঘাসফুল শিবিরের তরফে বিশেষ কোনও প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্য়ায়ের বাড়ির ওয়ার্ডে সুদর্শনা মুখোপাধ্যায়কেই প্রার্থী করতে পারে তৃণমূল। ইতিমধ্যেই ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডে সুব্রত-র বোন তনিমা চট্টোপাধ্য়ায়ের নাম ঘোষণা পর স্বাভাবিকভাবেই প্রচার ও দেওয়াল লিখনও শুরু করে দেন তিনি, মাঝপথে আচমকাই তাঁকে প্রতীক না দিয়ে অপেক্ষায় রেখে তৃণমূল নের্তৃত্ব।
পুরভোটের দোরগড়ায় বিজেপি নেতা চন্দ্রশেখর বাসোটিয়াকে বহিষ্কার করল গেরুয়া শিবির। বহিষ্কারের পরে তথাগতর অভিযোগ উসকে বিস্ফোরক প্রতিক্রিয়া দিলেন চন্দ্রশেখর বাসোটিয়া।
সোমবার নমিনেশন জমা দিলেন ফিরহাদ হাকিম। উল্লেখ্য, বিধায়ক হয়েও যে চারজন কলকাতা পুরভোটে টিকিট পেয়েছেন, তাঁরা হলেন ফিরহাদ হাকিম, দেবাশিষ কুমার, অতীন ঘোষ, রত্না চট্টোপাধ্যায়।
পুরভোটে ওয়ার্ডের মনোনীত প্রার্থী সুকুমার দাসকে পছন্দ নয়, তার বিরুদ্ধে ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের ওপর অভিযোগ । তাই সকাল থেকেই শহরের রাস্তায় বসে বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের ।
জোট নিয়ে এবার নতুন করে আরও একবার অবস্থান স্পষ্ট করলেন ফরওয়ার্ড ব্লকের বাংলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নরেন চট্টোপাধ্যায়।
সৌগত রায়ের এই মন্তব্যের পরই ফের নতুন করে চাপানউতর শুরু হয় বাংলার রাজনীতির আঙিনায়। তবে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিতে দেখা যায়নি পদ্ম শিবিরের নেতাদের।
সহজ সমীকরণের দিকে নজর দিলে আসনের নিরিখে বিজেপির সঙ্গে ছিটেফোঁটাও পাল্লা দিতে পারেনি তৃণমূল কংগ্রেস। আমাবাসা পুর পরিষদে মাত্র একটি আসনে ফুটেছে ঘাসফুল।
পুরভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই সমস্ত দলের মধ্যেই বাড়ছে রাজনৈতিক তরজা। এমনকী ওয়ার্ড ভিত্তিক প্রার্থী পদ নিয়েও চাপানউতর চলছে শাসক-বিরোধী প্রতিটা রাজনৈতিক দলের মধ্যেই।