নিরামিষ পাঁঠার মাসং বানাতে যদি পর পর পদ্ধতি অনুযায়ী বানানো যায় তবে তার স্বাদ আমিষের থেকেও হয় সুস্বাদু। তবে জেনে নেওয়া যাক বাঙালির প্রিয় পাঁঠার নিরামিষ মাংসের রেসিপি।
মা কালীর আরাধরণা মঙ্গলময়। কারণ মা কালীই অশুভ শক্তির নিধন করেছিলেন।
দুজনে একসঙ্গে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান এবং মধ্যনাথের একটি আশ্রমে আসেন। সেখানকার পূজারী শাবানাকে গোবর, গো-মূত্র এবং গঙ্গা জল দিয়ে ‘শুদ্ধ’ করেন। মুসলমান ধর্ম থেকে তিনি হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হন।
কালীমূর্তি বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঘোর কৃষ্ণবর্ণ অথবা গাঢ় নীল বর্ণ। কিন্তু, দেবী রাজবল্লভীর মূর্তি একেবারেই তেমন নয়। তাঁর চারটি হাতও নেই। সাধারণ মানুষের মতোই মাত্র দুটি হাত।
অভিনব গুপ্তের তন্ত্রালোক ও তন্ত্রসার গ্রন্থদ্বয়ে কালীর ১৩টি রূপের উল্লেখ আছে। যেমন- সৃষ্টিকালী, স্থিতিকালী, সংহারকালী, রক্তকালী, যমকালী, মৃত্যুকালী, রুদ্রকালী, পরমার্ককালী, মার্তণ্ডকালী, কালাগ্নিরুদ্রকালী, মহাকালী, মহাভৈরবঘোর ও চণ্ডকালী।
বলি নয়, মা কালী ভালোবাসেন বাঁশির সুর শুনতে। এই আশ্চর্য কালীপুজোর কাহিনীর সঙ্গে জড়িয়ে আছে প্রেমের লীলার গল্প।
‘কালী’ এখানে ‘কালী’ নন, তিনি হলেন ‘ব্রহ্মময়ী’। দেবী এখানে ‘মা’ নন, তিনি হলেন ‘মেয়ে’। জেনে নিন মূলাজোড় কালীবাড়ির অদ্ভুত ঐতিহাসিক কাহিনী।
আকর্ষণীয় এই প্রদীপ জ্বালাতে প্রয়োজন হয় মাত্র কয়েক ফোঁটা জল। প্রদীপে তেল দেওয়ার জায়গায় আপনি কয়েক ফোঁটা জল ঢেলে দিন, ব্যস আর কোনও কসরৎ করার দরকার হবে না।
কালীপুজোর আগের জেনে নিন বাংলার কোণায় কোণায় থাকা কালীমায়ের জনপ্রিয় সব মন্দিরের কাহিনি এশিয়ানেট নিউজের পেজে। আজ রইল উত্তর কলকাতা ও উত্তর দব্বিশ পরগণার তিন প্রসিদ্ধ কালী মন্দিরের কাহিনি। যা সকলের জানা উচিত-
ধ্যানমন্ত্র অনুসারে দেবী চতুর্ভুজা, লোলজ্বিভা, এলোকেশী। তবে, কালী মানে শুধু একটি রূপ নয়। দেবীর আরও একাধিক রূপ আছে। আজ রইল মা কালীর তিন রূপের কথা। এই তিন রূপে পুজিত হন মা।