একবার বড় ছেলে প্রসন্ন-কে শ্যামাসুন্দরী পাঠিয়েছিলেন জামাই শ্রীরামকৃষ্ণকে নেমতন্ন করতে, রামকৃষ্ণ তখন দক্ষিণেশ্বরে থাকতেন।
দুর্গা যেহেতু তাঁদেরই সম্মিলিত শক্তির প্রকাশ, তাই দেবতারা মনে করেছিলেন যে, অসুর বধ হয়েছে তাঁদেরই মিলিত শক্তিতে। শুধুমাত্র ব্রহ্মার বরের আধার হওয়ার জন্য একটি নারীদেহের প্রয়োজন হয়েছিল, সেই জন্যেই দুর্গাকে সৃষ্টি করা হয়েছিল।
১৯ ও ২০ নভেম্বর ছট পুজো। বিহার সরকার ছুটি ঘোষণা করেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি যাতে স্বাভাবিকভাবে চলে তার জন্যই এই ছুটি বাতিল করে দিয়েছে বিহার সরকার।
রবিবার রাতে নিউ মার্কেট এলাকায় রানি রাসমনি রোডে হামলার ঘটনাটি ঘটেছে। গোলমাল থামাতে গেলে কালীপুজো কমিটির কয়েকজন সদস্য মদ্যপ অবস্থায় পুলিশকর্মীদের মারধর করে বলে অভিযোগ।
‘পরিবেশ-বান্ধব বাজি’ নিয়ে প্রচার এবং সচেতনতার জলাঞ্জলি। কালীপুজোর রাতে কলকাতা শহরে অবাধে দেখা গেল মানুষের জ্ঞানশূন্যতার ছবি।
দেবী দুর্গার হাতেও এই অস্ত্রটি দেখা যায়। অধিকাংশ শক্তি মূর্তির হাতেই প্রধান অস্ত্র হিসেবে থাকে খড়গ। এই অস্ত্রের সঙ্গে শক্তির যোগ যে নিবিড়, একথা বলাই বাহুল্য।
সদ্য স্বামীকে হারিয়ে অকূল পাথারে পড়ে গিয়েছিলেন এক তরুণী মা। ছেলেমেয়েদের অন্ন সংস্থান করার পথ খুঁজতে খুঁজতেই তিনি হয়ে উঠলেন বাঙালির ‘বুড়িমা’।
পুজোর দিনটি যেন রাজকুমারীর বিয়ের দিন। কালীপুজোর দিন সাতসকালে সম্পন্ন হয়ে যায় অধিবাস, নান্নিমুখ। তবুও কেন মা-কে ডাকা হয় ‘মহিষখাগী’ নামে?
সন্ধে হলেই ঘুটঘুটে অন্ধকার, প্রাণঘাতী জীবজন্তুর আনাগোনা, জনমানবশূন্য ঘোর জঙ্গলের ভেতরে উড়নচণ্ডীর মতো ঘুরে বেড়াতেন মা কালী। এখনও মন্দিরের চারপাশে শোনা যায় ঘুঙুরের আওয়াজ।
সুদূর কামারপুকুর থেকে দক্ষিণেশ্বরের দিকে যাচ্ছিলেন মা সারদা। সেই পথে অন্ধকার জঙ্গলের মধ্যে ঘাপটি মেরে ছিল বাংলার কুখ্যাত ডাকাত রঘু আর গগন।