দেশে বাঘের সংখ্যা কমতে কমতে এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে যে তাদের প্রজননের জন্য বা সঠিক বাসস্থানের জন্য কয়েক হাজার কলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হচ্ছে।
ইতিমধ্যেই যে এলাকায় বাঘ রয়েছে সেটিকে ঘিরে রাখা হয়েছে। গতকাল রাতেও পাহারা দিয়েছেন বনকর্মী, পুলিশ ও গ্রামবাসীরা। রবিবারও দুটি খাঁচা পাতা হয়েছিল ছাগলের টোপ দিয়ে।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই বাঘ সুমারির কাজে লেগে পড়েছেন বনকর্মীরা। মোট তিনটি পর্বে বাঘ গণনার কাজ চলবে।
ভ্রমণে এসেই বাঘের দেখা পেলেন পর্যটকরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের সজনেখালি রেঞ্জের পিরখালি ৫ নম্বর জঙ্গলে দেখা গেল বাঘবাহাদুরকে।
সুন্দরবনের জঙ্গল থেকে বাঘ বেরিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল নৌকায়। মৎস্যজীবী লক্ষ্মীন্দর সাপুই-এর মাথায় কামড় বসিয়ে জঙ্গলে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে বাঘটি।