অধীর চৌধুরী বলেন, বহরমপুরে হারলে তিনি রাজনীতি থেকে ছুটি নিয়ে নেবেন। পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন মমতাকে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও বাংলার রাজনীতি নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। বাংলার হিংসা নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে অধীর বলেন বাংলায় কোনও কিছুই ঠিক নেই।
রাহুল গান্ধীর ফ্লাইং কিস বিতর্কে সরব হন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী কোনও অংসদীয় আচরণ করেননি।
রাজনৈতিক সম্মেলনে কেন সরকারি কর্মচারীদের কাজে লাগানোর নির্দেশিকা দেওয়া হল? এই প্রশ্ন তুলেই চিকিৎসকদের হয়ে সরব হয়েছেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে দফা বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।
কর্ণাটক সরকারের নির্দেশ পেয়ে বেঙ্গালুরু পুলিশের একটি দল পূর্ব বর্ধমানে পলাশের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। দলটি স্থানীয় জামালপুর বিডিও-র সঙ্গে দেখা করে ওই দম্পতির নথিপত্র পরীক্ষা করে।
অধীর বলেন কেউ আমার দল করতে পারে, আবার নাও পারে। কিন্তু তার জন্য প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি করা কংগ্রেসের ধর্ম নয়।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির আরও দাবি, সরকারি প্রতিষ্ঠানই গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রতিনিধির ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এমন পরিস্থিতিতে রাজ্যপালের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাঁর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন তিনি।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কংগ্রেস। তেমনই মনে করা হচ্ছে মালদায় অধীর চৌধুরীর কথা থেকে। এদিন তৃণমূল ও বিজেপি দুটি রাজনৈতিক দলকেই নিশানা করেন প্রদেশ সভাপতি।
অধীর রঞ্জনের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে সংসদের উভয় কক্ষে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি করেছে বিজেপি। হট্টগোলের জেরে লোকসভা ও রাজ্যসভা মুলতবি করতে হয়। এর পর সংসদের বাইরে সোনিয়া গান্ধী ও স্মৃতি ইরানির মধ্যে তুমুল বিতর্ক হয়।