তদন্তকারীরা যখন ধৃত যুবকের মোবাইল ফোন ঘেঁটে দেখেন, তখন তাঁরা দেখতে পান যে, তার ফোনে ইজরায়েলে আক্রমণকারী হামাস জঙ্গিদের সন্ত্রাসী হামলা এবং ‘নিষিদ্ধ’ সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই)-এর সমর্থনে অনেকগুলি স্ক্রিনশট ছিল।
রামের কোন মূর্তি পুজো করা হবে, সেটিও চূড়ান্ত করে ফেলেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। তারই মাঝে প্রকাশ পেল রাম মন্দিরে আমন্ত্রণ জানানোর পত্রের ছবি।
বিপুল সংখ্যক মানুষ সরয়ু তীরে পৌঁছে আরতিতে অংশ নিচ্ছেন। সেখানে প্রদীপ দানের পাশাপাশি পবিত্র জলও বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন মানুষ। ভক্তদের মুখে একটাই কথা, প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান শীঘ্রই শেষ করা হোক এবং তাঁদের মূর্তি দর্শন করা হোক।
উত্তর প্রদেশের সরকার কর্তৃক জারি করা এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সমগ্র অযোধ্যা জুড়ে মদ ও মাংস বিক্রি করা ‘নিষিদ্ধ’ ।
২২শে জানুয়ারী অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের জন্য দেশ-বিদেশের বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। এই অনুষ্ঠানকে জমকালো করতে সরকার কোনো খামতি রাখতে চায় না।
প্রায় ১৫ কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে মোদীর রোডশো-এর ব্বস্থা করা হয়েছে। বিমানবন্দর ও রেল স্টেশনের উদ্বোধনের পর স্থানীয় স্টেশন লাগোয়া একটি অঞ্চলে জনসভারও আয়োজন করা হয়েছে।
জ্যোতিষশাস্ত্র মেনে অত্যন্ত শুভ মুহূর্তে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে রাম মূর্তির। ভগবানের সিংহাসনের চারিদিকে দেওয়া হবে সোনার প্রলেপ।
অযোধ্যাকে আন্তর্জাতিক বৈদিক শহর হিসাবে উপস্থাপন করে শহরটিকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে কেন্দ্র সরকার কোটি কোটি টাকা ব্যয়ের পরিকল্পনা শুরু করেছে।
অযোধ্যায় রাম লালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে অযোধ্যা রেল স্টেশন পরিদর্শন করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
৫ হাজার হিরে দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ হার। অযোধ্যার নবনির্মিত রাম মন্দিরের আদলে অভূতপূর্ব শিল্প।