এদিন ক্যাপ্টেন সিধুর পদত্যাগ নিয়েও মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন সিধু কখনই একজন স্থিতিশীল মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। একই সঙ্গে অমরিন্দর বলছেন সীমান্তবর্তী রাজ্য পঞ্জাবের জন্য কখনই তিনি সঠিক ব্যক্তিত্ব নন।
বৃহস্পতিবারও সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিতে পারলেন না বাবুল সুপ্রিয়ো। লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার অফিস থেকে সময় পেলেন না প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
বাবুল সুপ্রিয়ের তৃণমূলে যোগ দিতেই অর্পিতা ঘোষের রাজ্যসভা থেকে ইস্তফার যোগ সাধন করলেন বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা। এরপর বিতর্ক আরও উসকে দিলেন রাহুল সিনহা,পাল্টা বুমেরাংয়ের ছটা দেখালেন তৃণমূলের কুণাল ঘোষ।
তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ অর্পিতা ঘোষের আচমকা ইস্তফা দিতেই দিলীপের নিশানায় ঘাসফুল শিবির। এদিকে ' আমি কিছুই জানি না', বললেন বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা তথা সাংসদ সৌগত রায়।
বুধবার রাজ্যসভার পক্ষ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানান হয়েছে রাজ্যসভারয় চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু তাঁর ইস্তফা গ্রহণ করেছেন।
দীর্ঘদিন ধরেই বিজেপির অন্দরে বাবুল বিরোধী গোষ্ঠী ছিল। এমনকী, দিলীপ ঘোষের সঙ্গে তাঁর মতের মিল ছিল না। তবে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পাশে থাকায় তেমন কোনও সমস্যা হয়নি। সমস্যা শুরু হয় বিধানসভা নির্বাচনের পর।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে এখনই খোলসা করে কিছু জানাননি বাবুল। শুধু পোস্টের শেষের দিকে তিনি লিখেছেন, "কিছু কথা বাকি রয়ে গেল...হয়তো কখনও বলব...আজ নাই বা বললাম...চললাম..."।