কর্ণাটকে সর্বোচ্চ সংখ্যক JN.1 কেস রেকর্ড করা হয়েছে ২১৫। এর পরে, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, গোয়া, তামিলনাড়ু এবং গুজরাটে করোনার নতুন উপ-ভেরিয়েন্টের সর্বাধিক সংখ্যক কেস পাওয়া গেছে।
রাজ্যে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা পার করল ২০০-র গন্ডি। যার বেশিরভাগ-ই কলকাতায়। আগামী কয়েক সপ্তাহে কোভিড সংক্রমণের এই গ্রাফ আরও ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
কেরালায় তিনজন, কর্ণাটকে দুজন এবং তামিলনাড়ু ও ছত্তিশগড়ে একজন করে মারা গেছেন। কেরালা এবং গুজরাটের মতো রাজ্যগুলিতে বেড়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। কেরালায় JN.1 ভেরিয়েন্টের ৮৩টি এবং গুজরাটে ৩৪টি কেস রেকর্ড করা হয়েছে।
করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকারও তৎপর হয়ে উঠেছে। এর পরে, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আবার বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
নতুন করে করোনা নির্দেশিকা জারি করল পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দফতর। জনবহুল জায়গায় মাস্ক ব্যবহার করার ওপর গুরুত্ব আরোপিত।
গত সাত মাসের সব রেকর্ড ভেঙে ভয় ধরাচ্ছে ১৩ এপ্রিলের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
মঙ্গলবারই দেশের কোভিড পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দেশ জুড়ে সমস্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে 'মক ড্রিল' চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবিয়া। দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে উপস্থিত থাকবেন তিনি।
প্রায় তিন বছর পর শূন্যে নেমেছিল রাজ্যের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। মঙ্গলবারই রাজ্যে সাত জন কোভিড আক্রান্তের হদিশ মেলে। একজনের মৃত্যুও হয়। চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্তের মধ্যেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা।
দেশের ২০টি শহরে পরিচালিত সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭০ শতাংশের বেশি স্বামী এখন নিয়মিত রান্নার কাজ করেন। ক্রাউনিট মার্কেট রিসার্চের সাথে একটি মশলা কোম্পানি ভারতীয় গৃহস্থের রান্নাঘরে উঁকি মেরেছিল। এই সমীক্ষায় উঠে এসেছে একটা দারুণ তথ্য।
মহামারী চলাকালীন সাধারণ মানুষের ঐক্যবদ্ধ হওয়াকে উত্সাহিত করার প্রয়াসে, রাষ্ট্রপতি বলেন যে কোভিড সংকট আমাদের শিখিয়েছে যে আমরা সমস্ত ভারতীয় কীভাবে এক পরিবার হিসাবে কাজ করতে পারি।