ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বলেছে যে সরকারি ও বেসরকারি সেক্টরে শক্তিশালী পরিকাঠামো, চিকিত্সক ও চিকিৎসা কর্মী, সরকারের সক্রিয় নেতৃত্ব, পর্যাপ্ত ওষুধ এবং ভ্যাকসিনের প্রাপ্যতা খতিয়ে দেখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করা হয়েছিল যে ভারতে ২০২২ সালের ২২শে ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে দৈনিক গড় করোনা কেস ১৫৩। সাপ্তাহিক পজেটিভিটি ০.১৪%-এ নেমে এসেছে। তবে গত ছয় সপ্তাহ ধরে বিশ্বব্যাপী ৫.৯ লক্ষ দৈনিক গড় কেস রিপোর্ট করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশে কোভিড-১৯-এর অবস্থা পর্যালোচনা করতে একটি উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকের সভাপতিত্ব করতে চলেছেন। কেন্দ্র ইতিমধ্যে সমস্ত রাজ্যের কাছে নমুনা পরীক্ষা এবং জিনোম সিকোয়েন্সিং দ্রুত করার জন্য আবেদন করেছে।
গত বছর এই প্রাণঘাতী ভাইরাসের কারণে দেশে বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন, তারপরে কোভিড ভ্যাকসিনের ৩ ডোজ প্রয়োগের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল, এখন বেশিরভাগ মানুষের মনে প্রশ্ন তাদের আবার চতুর্থ ডোজ নিতে হবে কিনা।
প্রায় তিন বছর পর শূন্যে নেমেছিল রাজ্যের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। মঙ্গলবারই রাজ্যে সাত জন কোভিড আক্রান্তের হদিশ মেলে। একজনের মৃত্যুও হয়। চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্তের মধ্যেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা।
তাঁর স্পষ্ট নির্দেশ, 'ভারত জোড়া যাত্রা'-র সময় করোনাভাইরাস সংক্রান্ত বিধি মেনে চলতে হবে। নাহলে বন্ধ করে দিতে হবে কংগ্রেসের এই জনসমাগম।
চিন, জাপান, আমেরিকা, কোরিয়া এবং ব্রাজিলে হঠাৎ করে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন করতে চায় ভারত সরকার। Government of India takes precautions as Coronavirus is spreading in China America
কয়েক মাস স্বাভাবিক অবস্থা থাকার পর ফের দেশে করোনাভাইরাসের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। রাজ্য সরকারগুলিকে সতর্কবার্তা স্বাস্থ্যমন্ত্রকের।
করোনা বিধিনিষেধ শিথিল হতেই চিনে ফের চড়চড়িয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার। এই সংক্রমণ ঠেকাতেই এবার দেশে ফার্মাসিউটিক্যাল সরবরাহ বাড়ানোর বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে চিন।
করোনা ঠেকাতে যে কড়া বিধিনিষেধ লাগু করেছিল চীন প্রশাসন । সোমবার থেকে তা শিথিল করার কথা ঘোষণা করল জিং পিং এর সরকার ।