আবহাওয়াবিদদের পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃহস্পতিবার রাতেই ওড়িশার চাঁদবালি ও গোপালপুর দিয়ে তাব্র গতিতে বয়ে যাবে ঘূর্ণিঝড় ফণী। অল্পের জন্য সরাসরি এই পথে পড়ে না মন্দির-শহর ওড়িশা। তবে ফণীর জের পড়তে চলেছে উড়ান-কার্যক্রমেও। ভূবনেশ্বর ও কলকাতার বাতিল করা হচ্ছে অজস্র উড়ান। যাবতীয় কার্যক্রমই বন্ধ রাখা হচ্ছে। সতর্কতা জারি করা হয়েছে দেশের অন্যান্য বেশ কয়েকটি বিমান বন্দরেও।
আয়লার মতোই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে ঘূর্ণিঝড় ফণী। ধীরে ধীরে বঙ্গোপসাগর ধরে এই ঘূর্ণাবর্ত এগিয়ে আসছে পশ্চিমবঙ্গের দিকে। এই রাজ্যে ৩-৪ মে তারিখে ঘূর্ণিঝড় ফণীর সবচেয়ে বেশি প্রভাব দেখা যাবে। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বৃশষ্টি হতে পারে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও।
বুধবারও অস্বস্তি কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে। গরম আর আদ্রতা থেকে মেলেনি মুক্তি। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী ২৪ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গের উপরের পাঁচ জেলায় হালকা মাঝারি বৃষ্টি হবে।তবে ততটা সুযোগ নেই কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে।
শনিবার সপ্তাহান্তেও আকাশের মুখভার কলকাতা-সহ বঙ্গে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বজ্র বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায়।
বৃহস্পতিবার রাজ্যে তীব্র দাবদাহে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। যদিও সুখবর এটাই, কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
শুক্রবার শহর ও শহরতলির আকাশ আংশিক মেঘলা। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, এদিনও বজ্র বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়।তবে শুক্রবারের পর থেকে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির মাত্রা কমবে।
ঘূর্ণীঝড় অশনির জেরে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল রাজ্যে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, মঙ্গলবার থেকে ভারী বর্ষণ শুরু কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে।