দেশে যখন রক্তের চাহিদা বিপুল, সেই সময়ে দাঁড়িয়ে একটা বিরাট অংশের জনতা রক্ত দিতে চেয়েও দিতে পারেননা, শুধুমাত্র নিয়মের গেড়োর কারণে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারের সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নিয়োগের জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছিল। এই গত শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্ট তার সিদ্ধান্ত সংরক্ষণ করে।
ঠাকরে গোষ্ঠীর পক্ষে হাজির হয়ে সিনিয়র আইনজীবী কপিল সিবাল গোটা বিষয়টি প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে জানিয়েছেন। তার সঙ্গে বিচারপতি কৃষ্ণ মুরারি এবং বিচারপতি পি.এস. মঙ্গলবার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
সিনিয়র আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি প্রধান বিচারপতি নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের সামনে ঠাকরে-নেতৃত্বাধীন গোষ্ঠীর আবেদনের প্রাথমিক তালিকার জন্য বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। যদিও প্রধান বিচারপতি সোমবার এই বিষয়ে কোনো আদেশ দিতে অস্বীকার করেন।
আদানি ইস্যুতে কিছুটা হলেও সমস্যা বাড়ল সুপ্রিম কোর্টের। কারণ কেন্দ্রের মুখ বন্ধ খামে দেওয়া পরামর্শ গ্রহণ করল না সুপ্রিম কোর্ট।
প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ছাড়াও মামলার শুনানিকারী বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি পিএস নরসিমা, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা।
সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির অধীনে হবে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ রিপোর্টের তদন্ত। শুনানির আবেদন গ্রহণ করল শীর্ষ আদালত।
বর্ষীয়ান সাংবাদিক এন রাম, তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্র, সমাজকর্মী এবং আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ এবং আইনজীবী এমএল শর্মার দায়ের করা আবেদনের শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্র এবং অন্যদের নোটিশ জারি করেছে।
বিচার ব্যবস্থাকে গতিশীল করা এবং ভিকটিমকে দ্রুত বিচার প্রদানের লক্ষ্যে দেশে তৃতীয় ধাপে ই-কোর্ট চালু করা হবে। এর জন্য অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন যে সারা দেশে ই-কোর্টের প্রচারের জন্য ৭০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে ।
প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি পিএস নরসিমা এবং জেবি পারদিওয়ালার সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ মামলাটি উঠবে।