দিওয়ালির আগেই আতসবাজির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলো সুপ্রিম কোর্ট. বিজেপি নেতা মনোজ তিওয়ারি বাজি পোরানোর এই স্থগিতাদেশের উপর পুনরায় মামলা করলে তার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট জানায় আতসবাজির উপর এবার আরও নিষেধাজ্ঞা জারি হবে ।
গরু পাচার মামলায় সিআইডি তদন্তের ওপর অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এই মামলায় সিবিআই তদন্ত করছে। সেই কারণেই এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধানবিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ। কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়েছে এই মামলায় সিআইডি আপাতত তদন্ত করতে পারবে না।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিতের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ উত্তরপ্রদেশের জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর কাপ্পানকে আগামী ছয় সপ্তাহ দিল্লিতে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। বেঞ্চ তাকে তার পাসপোর্ট জমা দিতে এবং প্রতি সোমবার থানায় রিপোর্ট করতে বলা সহ কিছু শর্ত আরোপ করে।
আপাতত চার দিনের স্বাস্তি। মিলল না বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদারের ভবিষ্যৎবানীও। এদিন সুপ্রিম কোর্ট তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিরুদ্ধে তদন্ত সংক্রান্ত মামলা জানিয়েছে আগামী সোমবার পর্যন্ত তাঁর বিরুদ্ধে কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
পুনর্বিবেচনার দুটি বিশেষ দিক ছিল, অভিযুক্তকে মামলা সংক্রান্ত তথ্যের কপি দেওয়ার প্রয়োজন নেই এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের। দ্বিতীয় নির্দেশ, অভিযুক্তকেই নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে হবে। ইডি অভিযুক্তকে দোষী প্রমাণ করার দায়িত্ব নেবে না।
৭৬ তম স্বাধীনতা দিবসের দিন বিলকিস বানো-কাণ্ডে সাজাপ্রাপ্ত ১১ জন আসামীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় গুজরাত সরকার। সিবিআই-এর বিশেষ আদালতের মতে 'বিরল থেকে বিরলতম' আখ্যাপ্রাপ্ত অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আসামীদের কোন যুক্তিতে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল গুজরাত সরকার তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল বিভিন্ন মহলে।
ভারতের ফুটবলে (Indian Football)তার ভূমিকা নিয়ে অনেক দিন আগে থেকেই প্রশ্ন উঠছিল। এবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) তরিস্কারের সম্মুখীন হলেন সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার (AIFF) প্রাক্তন সভাপতি প্রফুল প্যাটেল (Praful Patel)।
বেনামি সম্পত্তির লেনদেনের অভিযোগে অভিযুক্ত আর আইনের ৩(২) ধারায় সাজা পাবেন না। জেল তো হবেই না, জরিমানাও করা হবে না বলে ঘোষণা করল সুপ্রিম কোর্ট।
প্রাক্তন আমলা বিচারপতি ও সেনার আধিকারিকার খোলা চিঠিতে সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতি পাদরিওয়াল ও সূর্যকান্তের বেঞ্চের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। চিঠিতে বলেছেন, দুই বিচারপতির বেঞ্চের রায় দুর্ভাগ্যজনক ও নজিরবিহীন।
বিচারপতি এল নাগেশ্বর রাও-এর অধীন তিন বিচারপচির বেঞ্চ যৌনকর্মীদের অধিকার রক্ষার জন্য ৬টি নির্দেশ জারি করেছে।