ধীরে ধীরে শক্তি বাড়াচ্ছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া গভীন নিম্নচাপটি। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছেন এটি ৬ঘণ্টায় ১৬ কিলোমিটার সরছে গেছে।
আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে দক্ষিণ আন্দামান সাগর ও সংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের আবহাওয়া ব্যবস্থা শনিবারের মধ্যে উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওযার সম্ভাবনা রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়বে কি বাংলায়, চিন্তায় সবাই। তবে নিম্নচাপ জমাট বাধলেই ফের ঝড় বৃষ্টি হবে। উল্লেখ্য, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলায় ইতিমধ্য়েই সতর্কবার্তা জারি হয়েছে।
এপ্রিলের দাবদাহে জ্বলছে রাজ্য-সহ গোটা দেশ। আর মে মাসে এবার চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়। এদিনের পাওয়া খবর অনুযায়ী , বুধবার দক্ষিণ আন্দামান সাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
মঙ্গলবার সকালে শহরের আকাশ পরিষ্কার। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রত্যক্ষ কোনও প্রভাব নেই রাজ্যে, দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
'অশনি' ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পর এটি উত্তর দিকে এগিয়ে যাবে। তবে যেহেতু বাংলার উপকূল থেকে প্রায় হাজার কিলোমিটার দূরে, তাই পূর্ব ভারতের কোনও জায়গাতেই এর প্রভাব সেভাবে পড়বে না।
চলতি মাসেই কি বাংলার বুকে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং, কী বলছে আবহাওয়া দফতর। , ঘন্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে এই ঝড় আছড়ে পড়তে পারে, ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করেছে থাইল্যাণ্ড।
শহরকেন্দ্রিক ছাত্র-ছাত্রীরা অনলাইন ক্লাসের সুবিধা স্মার্টফোনের মাধ্যমে উপভোগ করলেও, অনলাইন ক্লাস থেকে বঞ্চিত হচ্ছিল প্রত্যন্ত সুন্দরবনের শিক্ষার্থীরা। কারণ স্মার্টফোনের অভাব।
একের পর এই ঘূর্ণিঝড় বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়ার এই প্রশ্নটা ওঠা খুবই স্বাভাবিক যে একের পর এক এই কেন ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয় বঙ্গোপসাগরে।
বিপর্যয় মোকাবিলায় মঙ্গলবার পর্যন্ত সেচ, বিদ্যুৎ ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফরের কর্মীদের ছুটি বাতিল করেছে নবান্ন। কন্ট্রোলরুম সংক্রান্ত খোঁজখবর নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।