পুষ্টিবিদদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের গ্রীষ্মের মৌসুমে খাদ্যাভ্যাসের দিকে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। গরমে সুগার রোগীদের খাদ্যতালিকায় কোন কোন জিনিসগুলি রাখা উচিত।
শীতের মরশুমে এই ধরনের রোগীদের স্বাস্থ্য জটিলতা বাড়তে থাকে। এবার থেকে গোটা শীতকাল মেনে চলুন এই সহজ টিপস। এতে সুস্থ থাকবেন ডায়াবেটিসের রোগীরা।
ডায়াবেটিসের কোনও চিকিৎসা নেই, যদিও এটি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে যে পেঁয়াজ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। জানা যাক কিভাবে
বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ নারী, পুরুষ এবং শিশুকে প্রভাবিত করে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে রক্তে অনিয়ন্ত্রিত চিনির মাত্রা শুধু শরীরের অনেক অঙ্গই নয় ত্বককেও খারাপভাবে প্রভাবিত করে?
রইল তিনটি বিশেষ পদের হদিশ, ডায়াবেটিস রোগীরা ব্রেকফার্স্ট খেতে পারেন এমন খাবার। ডায়াবেটিস রোগীরা অধিকাংশ সময় কী খাবেন তা ঠিক করে উঠতে পারেন না। এবার বেছে নিন এই তিনটি খাবারের মধ্যে একটি। মিলবে উপকার।
ডায়াবেটিসে রোগীর রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক সময় বেড়ে যায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হতে পারে।
তথ্য রইল কিডনি নিয়ে। ডায়াবেটিসের রোগীরা কিডনির সমস্যা থেকে বাঁচতে মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার পর জীবনযাত্রায় আনুন এই কয়টি পরিবর্তন। এই কয়টি নিয়ম মেনে চললে ডায়াবেটিক রোগীদের কিডনি থাকবে সুস্থ। দেখে নিন কীভাবে।
রোজ ১টি করে কাঁটা টমেটো খেলে শরীরের একাধিক ক্ষতি নিরাময় হয়। এতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সংক্রমক রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস রোগীরাও কি ডাল খেতে পারেন? আর কোন বিশেষ ডাল আছে যা ডাক্তাররা ডায়াবেটিস রোগীদের খেতে বা না খাওয়ার পরামর্শ দেন? এমন প্রশ্ন যদি আপনার মনেও ঘুরপাক খায়, তাহলে জেনে নিন সেগুলোর উত্তর।
এবছর মিষ্টি ছাড়া হোক ভাইফোঁটা। শারীরিক জটিলতার কারণে অনেকেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এবছর বানিয়ে ফেলুন মিষ্টি। এতে মিষ্টি মুখও হল সঙ্গে বজায় থাকবে ভাইয়ের সুস্বাস্থ্য। রইল সুগার ফ্রি কয়টি মিষ্টির হদিশ।