গত দু'দিন ধরেই ধীরে ধীরে নামছিল তাপমাত্রার পারদ। আজ গতকালের তুলনায় আরও একটু কমল তাপমাত্রা। ফেব্রুয়ারির শুরুতেও এরকম আবহাওয়াই থাকবে বলে জানাচ্ছে আবহাওয়া দফতর।
হারকাঁপানো ঠান্ডার সাক্ষী থাকল রাজস্থানও। রাজস্থানের বেশ কিছু অঞ্চলে দু'ডিগ্রির নীচে নামল তাপমাত্রার পারদ।
ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকল রাজধানী। সপ্তাহের শেষ দিনেও একাধিক দিল্লী থেকে ব্যহত বিমান পরিষেবা। ঘন কুয়াশার কারণে একাধিক বিমানের উড়ান ও অবতরণে দেরি হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে।
আবহাওয়া বিজ্ঞানী নবদীপ দাইয়া একটি টুইট করে জানিয়েছেন আরও খারাপ হচে পারে আবহাওয়া। তামমাত্রা নেমে যেতে পারে হিমাঙ্কের নিচে। তিনি বলেছেন তাঁর কেরিয়ারে তিনি এত ঠান্ডা পড়তে দেখেননি।
উত্তরবঙ্গে আজও জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা থাকছে, পাশাপাশি রয়েছে ঘন কুয়াশার সতর্কতা। মঙ্গলবার উত্তর-পশ্চিম ভারতের পার্বত্য এলাকায় পশ্চিমী ঝঞ্চার প্রভাব বাড়তে পারে।
সোমবার সকাল থেকেই কনকনে ঠান্ডা দুই দিনাজপুরে। পাশাপাশি থাকছে ঘন কুয়াশাও। হারকাঁপানো ঠান্ডা দার্জিলিং-এও। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামল পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় আরও কম। আগামী ২-৩ দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধির কোনও সম্ভাবনা নেই। ১০ জানুয়ারি থেকে ফের ধীরে ধীরে বাড়বে তাপমাত্রা।
বছর শেষে শৈত্যপ্রবাহের সাক্ষী থাকতে পারে রাজধানী-সহ উত্তর ভারতের বিস্তৃর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যেই দিল্লিতে আজ তাপমাত্রার পারদ নেমেছিলে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই তাপমাত্রা বাড়বে বলে জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনি ও রবিবার স্বাভাবিকের তুলনায় আরও বাড়বে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা
১৭ ডিসেম্বর ছিল চলতি মরশুমের শীতলতম দিন। এরপর ১৮ ডিসেম্বরও একই রইল বঙ্গের তাপমাত্রা।