জগদ্ধাত্রী পূজার নিয়মটি একটু স্বতন্ত্র। দুটি প্রথায় এই পুজা হয়ে থাকে। অনেকে সপ্তমী থেকে নবমী দুর্গাপূজার ধাঁচে পুজা করে থাকেন। আবার অনেকে নবমীর দিনই তিন বার পূজার আয়োজন করে সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী পুজা সম্পন্ন করেন।
দেবীর আদেশে এই মন্দিরে কোনও ছাদ বা আচ্ছাদন কিছুই নেই। চারিদিক দেওয়াল দিয়ে ঘেরা রয়েছে। আর খোলা আকাশের নিচেই পরম জাগ্রত দেবীনগর কালীবাড়ির দেবী পূজিতা হন বেদীতেই।
আশ্বিন মাসের শেষে পূর্ণিমা তিথিতে এই কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আরাধনা করা হয়। বাঙালি হিন্দু ঘরে এই দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। লক্ষ্মী দেবী হলেন ধন-সম্পত্তির দেবী। তাই মা লক্ষ্মীর পূজা করতে হয় নিষ্ঠা ভরে। জানুন এদিন কোন উপায়ে সন্তুষ্ট হন মা লক্ষ্মী?
প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরনো রীতি মেনে আজও দেবী দুর্গার বিদায়বেলায় লণ্ঠনের আলো দেখিয়ে তাঁকে বিদায় জানান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ। প্রতি বছর সম্প্রীতির এই দুর্লভ ছবি দেখতে পাওয়া যায় মালদহের চাঁচলের মরা মহানন্দা নদীর তীরে।
কালিকা পুরাণ অনুযায়ী রাম রাবণের যুদ্ধের সময় রামচন্দ্র অকাল বোধন করেছিলেন। কৃত্তিবাস ওঝা রামায়ণে লিখেছেন রাম স্বয়ং দুর্গার বোঝন আর পুজো করেছিলেন।
কাশিপুর রাজবাড়িতে প্রাচীন রীতি অনুযায়ী পুজো শুরু হয় জিতা ষষ্ঠীর পরের দিন থেকে। রাজ পরিবারের সদস্যরা জানান, শ্রী রাম চন্দ্রের ষোলো কল্প ক্ষত্রিয় রীতি মেনে ষোলো দিন ধরে চলে মা দুর্গার পুজো। রীতি মেনে প্রতিদিন ছাগ বলি দেওয়া হয়।
বাংলার বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম ১০৩ বছরের হাওড়া মাকড়দহ শ্রীমানী পরিবারের দুর্গা পুজো। তবে শ্রীমানী পরিবারে দেবী দুর্গা দশভূজার বদলে পূজিত হন হরগৌরী রুপে ।
বর্ধমানের বড়শুলের দে পরিবারে দেবী দুর্গা পূজিত হন হরগৌরী রূপে। প্রায় আড়াইশো বছর আগে দে পরিবারের জমিদারি ছিল, দামোদরে নৌ-বাণিজ্য সূত্রে দূর দূরান্ত থেকে বণিকরা আসতেন জমিদারবাড়িতে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের তীব্র সমালোচনা করল বিজেপি। চলতি বছর পুজোয় মুখ্যমন্ত্রীর মুখের আদলে তৈরি হচ্ছে কয়েকটি পুজো কমিটির দেবী দূর্গা।
ঝিলাম নদীর বুকে বালি তুলতে গিয়ে দারুণ আবিষ্কার। জম্মু কাশ্মীরের বুদগামে মিলল ১২০০ বছরের প্রাচীন দুর্গামূর্তি।