নবরাত্রির প্রথম দিনে মা শৈলপুত্রীর আরাধনা করা হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে মাতা শৈলপুত্রী হলুদ রং খুব পছন্দ করেন। তাই এই দিনে হলুদ বস্ত্র পরিধান করে মায়ের পূজা করলে মা শৈলপুত্রী প্রসন্ন হন।
মাতৃপক্ষে যে কোনও দেব দেবীর পুজো করার সময় এই পাঁচটি জিনিস মাথায় রাখুন। এই কয়টি নিয়ম মেনে পুজো করলে দেবীর কৃপা মিলবে। জীবনের সকল দুর্ভোগ কেটে যাবে। সকল জটিলতা থেকে মিলবে মুক্তি। তেমনই জীবনের কঠিন সময়ের অবসান ঘটবে। এই কদিন মেনে চলুন এই বিশেষ নিয়ম।
সংস্কৃতে দুর্গা শব্দের অর্থ ‘একটি দুর্গ’ বা ‘এমন একটি স্থান যা অতিক্রম করা কঠিন’। কখনও দেবী দুর্গাকে দুর্গতিনাশিনী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। যার আক্ষরিক অর্থ হল যিনি দুঃখ দূর করেন।
নবরাত্রিতে মাকে প্রতিষ্ঠার পর দেবীর ভক্তিতে মগ্ন হয়ে উৎসব পালন করা হয়। সনাতন ধর্মে গৃহস্থদের জন্য বছরের চারটি নবরাত্রের মধ্যে চৈত্রিয় ও শারদীয়া নবরাত্রির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এবার নবরাত্রিতে একটি বিশেষ যোগ তৈরি হচ্ছে। আসুন জেনে নেই দেবী দুর্গার অষ্টত্তরো শতনাম।
আপনি কি জানেন যে দুর্গাপুজায় আমরা মা দুর্গার আরাধনা করি এবং কীভাবে দেবীর জন্ম হয়েছিল তার সঙ্গে সম্পর্কিত বিশ্বাসগুলি কী?
বাংলার বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম এই পুজো। ১০৪-এর ঐতিহ্যময় এই পুজোয় দেখা মেলে যাবতীয় সাবেকি রীতির। শুধু তাই নয় এখানে দেবীর রূপও অভিনব। দশভূজা, শক্তিরূপেন নয়, হাওড়া মাকড়দহ শ্রীমানী বাড়িতে দেবী পূজিত হন হরগৌরী রূপে।
গভীর রাতে মহিষাসুরকে বধ করে দেবী দুর্গা দেবতা ও সমগ্র সৃষ্টিকে তার ত্রাস থেকে মুক্ত করেছিলেন। মা দুর্গার অস্ত্র পরিধানের উদ্দেশ্য হল অসুরদের বিনাশ করা এবং ভক্তদের রক্ষা করা। চলুন জেনে নেই মা দুর্গার নানান অস্ত্রের রহস্য।
বাস্তবের মাটি থেকে মহাকাশ- সর্বত্রই রয়েছে এক অদৃশ্য বুনন। যা আমাদের জীবনের এক অবশ্যম্ভাবী সত্য। আর এই সত্যকেই পুজো মণ্ডবে ফুটিয়ে তুলছে টালা বারোয়ারি। মণ্ডপ সজ্জার দায়িত্বে রয়েছেন সঞ্জীব সাহা।
রান্না ঘরের জানালার ফাঁক থেকে হঠাতই দীর্ঘ হাত বের করে শিশুটিকে এনে দিলেন তার মায়ের কাছে। একফোঁটা জলেও সে ভিজে যায় নি। শিশুর মা তো দেখে বিহ্বল। উনি নিষেধ করলেন ঘটনাটি যেন প্রচার না পায়
এবারের দমদম পার্ক ভারতচক্রের থিম হলো- 'অন্তর্লীন'। এই 'অন্তর্লীন'-এর একটি অন্তর্নিহিত অর্থও রয়েছে সেই ভাবনাকে কাজে লাগিয়েই এবছরের থিম পুজোর আয়োজন করেছে দমদম পার্ক ভারতচক্র। আসলে আমরা সবকিছুতেই আমার আমার করে থাকি। কিন্তু ভিতরের আমিটার খবর রাখি না। কিন্তু এই আমি খুবই তুচ্ছ। কারণ আমরা প্রকৃতির হাতে তুচ্ছ মাত্র। এমনকী শেষযাত্রাতেও আমিত্ব বলে কিছু অবশিষ্ট থাকে না। আর এই আমিত্বকে ঝেড়ে ফেলার আহ্বানের ডাক দিয়েছে দমদম পার্ক ভারতচক্র ।