বাইরে পার্ক করা গাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল। তারপরেই পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
ফের শিশুকন্যাকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটল রাজ্যে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার নৃশংস ঘটনা ঘটল ফের মালদহে। মাটিয়াকাণ্ড ধরলে ধর্ষণের পর পর ৩ টি ভয়াবহ ঘটনা ঘটল রাজ্যে। যেখানে তিনজনই নাবালিকা।
মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) পুনেতে (Pune), পাঁচ বছর ধরে ১১ বছরের কিশোরীকে যৌন অত্যাচার করছিল তার নাবালক দাদা, বাবা, ঠাকুর্দা এবং এক দূর সম্পর্কের কাকা। কীভাবে সামনে এল এই চাঞ্চল্যকর ঘটনা, কী বলল পুনে পুলিশ (Pune Police)?
ফের নাবালিকা ধর্ষণের অভিযোগ বাংলার বুকে। ঘুটিয়ারি শরীফ এলাকায় দিনের-পর-দিন নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ এক প্রৌঢ়ের বিরুদ্ধে, ইতিমধ্যেই সুনীল সিং নামে ওই বছর একান্নোর প্রৌঢ়কে গ্রেফতার করেছে ঘুটিয়ারি শরীফ থানার পুলিশ।
একটি বন্ধ হোটেলের প্রাচীরের ভেতর থেকে নাবালিকার রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে নকশালবাড়ি থানার পুলিশ৷ তার মাথার ডানদিকে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে পুলিশ।
দীর্ঘদিন ধরে অত্যাচার সইতে না পেরে মায়ের কাছে সব খুলে বলে নির্যাতিতা। কিন্তু তাতে ফল হয় উল্টো। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পরিবর্তে মেয়েকেই চুপ করে যাওয়ার কথা বলে মা।
সময়টা ছিল ২০১৮, ২০ মার্চ। কাটোয়ার দাঁহাট শহরের স্কুলমোড়ের বাসিন্দা ছিল নির্যাতিতা নাবালিকা। সেই সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৫। তারও অনেক আগে মেয়েটির মা মারা যায়। বাবা স্থানীয় একটি দোকানে কাজ করতেন। মেয়ের সঠিক পরিচর্যার জন্য মেয়েটির বাবাতাঁকে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন দক্ষিণেশ্বরে পিসির বাড়িতে। সেখানেই একটি স্কুলে ভর্তি হয়েছিল নির্যাতিতে।
বয়স তাঁর মাত্র ১৫। শরীরে যৌবনের ছোঁয়া লাগলেও কৈশরের গণ্ডি পার করেনি। কিন্তু তাঁরই মধ্যে নৃশংস আর পাশবিক অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছে।
সবশেষে দীর্ঘ অত্যাচার সহ্য করেও পুলিশের ওপর আর দেশের ন্যায় বিচারের ওপর আস্থা হারাননি তিনি। চলতি সপ্তাহে নাবালিকা পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে পেরেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল নাবালিকা। তারপর থেকে আর খোঁজ মেলেনি। নিখোঁজ হয়ে যায় তেরো বছরের মেয়েটি।