কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্যের পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশনতে তীব্র ভর্ৎসনা করে। প্রধানবিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম রীতিমত ধমক দেন রাজ্য ও নির্বাচন কমিশনকে।
পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য জেলা দার্জিলিং-এ প্রায় ২৩ বছর পর আসন্ন ৮ জুলাই আয়োজিত হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। বিজেপি, গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা এবং হামরো পার্টি সহ আটটি দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য একটি মহাজোট গঠন করেছে
পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি উঠেছে। রাজ্য পুলিশে আস্থা নেই বিরোধীদের। আবার যৌথ মঞ্চও নিরাপত্তার কারণে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সরব হয়েছে।
পঞ্চায়েত ভোটের আগেই সুখবর দিল অর্থমন্ত্রক। রাজ্যের জন্য অনুদান প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। ট্যাক্সের টাকা বলেও জানিয়েছে কেন্দ্র।
কমিশনের পেশ করা রিপোর্ট দেখে ও সওয়াল জবাবের পর নির্বাচন পিছোনোর প্রস্তাব দেয় আদালত। পাশাপাশি মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময়সীমা বৃদ্ধির কথাও বলেন প্রধান বিচারপতি।
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত ভোটে রক্তে স্নান করেছিল বাংলা। অশান্তি ও প্রাণহানিতে উত্তপ্ত বাংলার ভোটে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল সাধারণ ভোটারদের মনে। তবে শুধু অশান্তিই নয়, পঞ্চায়েত ভোটের রাজনৈতিক অঙ্ক শক্ত করে দিয়েছিল ২০১৯ সালের বিধানসভা ভোটে বিরোধীদের পায়ের তলার জমি।
বৃহস্পতিবার থেকেই রাজ্যে নির্বাচনী আচরণবিধি চালু হয়ে যাচ্ছে। ফলে রাত ১০টা থেকে সকাল ৮ পর্যন্ত মিটিং মিছিল করা যাবে না।
৮ই জুলাই পঞ্চায়েত ভোট হতে পারে। কয়েক দফা নয়, এক দফাতেই ভোট হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন ২৫ এপ্রিল থেকে রাজ্যে জনসংযোগ যাত্রা করতে শুরু করবেন তিনি। এই প্রচারের মাধ্যমে মানুষের মতামত নিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের জন্য প্রার্থী বাছাই করা হবে।
CBIএর নজরে থাকা বিভাস অধিকারী আবার নতুন রাজনৈতিক দল তৈরি করলেন। কলকতাতেও সভা করবে তাঁর দল।