গত পুরসভা নির্বাচনেও এই পুরসভার দখল রেখেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এবারও ভোটের ট্রেন্ড বলছে একই কথা। তবে জয় দিয়ে খাতা খুলে রীতিমত খুশি ঘাসফুল শিবির।
১৬ টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৫ টি তে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে তৃণমূল। ১১ টি আসনে নির্বাচন হবে। ১৯৭৫ সালে পুরসভা গঠিত হয়। এই পুরসভা এলারার জন সংখ্যা ৩৩৫০০।স্তাঘাট, পানীয় জল, নিকাশি ব্যবস্থা, সবার জন্য বাড়ি এজাতীয় পরিষেবা দিয়ে থাকে।
রাজ্যে দেখতে দেখতে দোরগোড়ায় পুরভোট, ১০৮ পুরসভার ভোট ২৭ ফেব্রুয়ারি রবিবার। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২৭ ফেব্রুয়ারি উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের কোথায় কোথায় ভোট হতে চলেছে, চলুন একটু জেনে নেওয়া যাক।
চন্দননগর পুর কর্পোরেশনে ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩৩টি। ভোট হচ্ছে ৩২টি ওয়ার্ডে
সেক্টর মোবাইল থেকে, কুইক রেসপন্স টিম, আর টি মোবাইল সহ শহর ও পার্শ্ববর্তী জেলা সংলগ্ন সীমান্ত এলাকাগুলোতেও চলবে নাকা তল্লাশি। কাজে লাগানো হচ্ছে কমিশনারেটের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপকেও।
শুধুমাত্র ৪, ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী দিতে পেরেছে বিরোধীরা। ১,৪ এবং ১২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী দিয়েছে সিপিএম। তবে বাকি কোনও ওয়ার্ডে আর প্রার্থী দিতে পারেনি কেউই।
রাজ্যের চার পুরসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কিন্তু বাদ রাখা হয়েছে হাওড়া পুরনিগমের নির্বাচন। তাতেই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন এক আইনজীবি সব্যসাচী ভট্টাচার্য।
২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন করার জন্যও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।তার আগেই পুরুলিয়ার ঝালদা শহরে দেওয়াল লিখন শুর করে দিল তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা।
নয়া নির্দেশিকায় দেখা যাচ্ছে আগামী ১৯ ডিসেম্বর শুধুমাত্র কলকাতাতেই পুরভোট হতে চলেছে, হাওড়ায় ভোট কবে হবে সেই বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। আর তা নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানৌতর।
মেয়াদ উত্তীর্ণ পুরসভাগুলিতে অবিলম্বে নির্বাচন করার দাবিতে নগরায়ণ ভবনে মঙ্গলবার বামফ্রন্টের নয়জনের প্রতিনিধিদল হাজির হয়। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন কমরেড রবীন দেব।