১৩ মে, শনিবার বিকেলবেলা জানা যায় যে, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তরফ থেকে এই সভার অনুমতি পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগে যন্তর মন্তরে চলছে আন্দোলন। কুস্তিগীরদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছে বিভিন্ন সংস্থা।
পুলিশ। জানা গিয়েছে, যিনি হত্যার হুমকি গিয়ে মেইল করেছিলেন তিনি বলেন গোল্ডি ব্রার। এবার তাঁর বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিস জাড়ি হল।
কলিন কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের পক্ষ থেকে গুলির ঘটনায় কয়েকজনের আহত হওয়ার সম্ভাবনা প্রকাশ করা হয়েছে। অ্যালেন পুলিশ বিভাগ অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে লোকজনকে এলাকাটি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে।
কিশোরীকে গণ ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পরই ঘটনাস্থ পরিদর্শন করতে পৌঁছয় জাতীয় তফসিলি জাতি কমিশনের আধিকারিকরা। তবে বৃহস্পতিবার জাতীয় তফসিলি জাতি কমিশনের উপাধ্যক্ষ অরুণ হালদার জানিয়েছেন পুলশের সহযোগিতা করছে না।
ঘটনার জেরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘অযোগ্য’ প্রশাসনিক প্রধান বলে আক্রমণ করেছেন জাতীয় শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের প্রধান প্রিয়াঙ্ক কানুনগো।
প্রশ্ন উঠছে পঞ্জাব থেকে গ্রেফতার হওয়া সত্ত্বেও কেন দিল্লি বা পঞ্জাবের জেলে না রেখে অসমের ডিব্রুগড়ে কেন নিয়ে যাওয়া হল অমৃতপালকে? এমনকি অমৃতপালের সহযোগীদেরও ডিব্রুগড়ের জেলেই বন্দি করে রাখা হয়েছে।
শুক্রবার কালিয়াগঞ্জ থানা এলাকার একটি খালে ১৭ বছরের তরুণীর লাস পাওয়া গিয়েছিল। যে ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে সে তরুণীকে চিনত।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের সেল ছোড়া হয় বিক্ষুব্ধ জনতার উপর। গোটা এলাকাজুড়ে মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী।
গোটা ঘটনাকে পুলিশের চূড়ান্ত ব্যর্থতার ফল বলেই দাবি করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি পুলিশ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ জানান তিনি।