কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ২০২২-২৩ সালের সাধারণ বাজেটে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে ৮০ লক্ষ সাশ্রয়ী মূল্যের বাড়ি নির্মাণের জন্য বরাদ্দ ঘোষণা করেছিলেন।
এই প্রকল্পের আওতায় আরও বেশি লোককে সুবিধা দেওয়া হবে। গ্রামীণদের জন্য প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ এবং শহরের নাগরিকদের জন্য শহুরে আবাসনের অধীনে বাড়ি তৈরি করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। এই অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই তুলছে বিজেপি। এবার রাজ্যে আসছে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল। টুইট করে জানালেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী।
প্রত্যেক জেলার প্রশাসকদের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। কোনও অবস্থাতেই দুর্নীতি হতে দেওয়া চলবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ বীরভূমে। তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের বিডিও-র কাছে। পুরো বিষয়টি দেখবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
তবে রাজ্যের সঙ্গে এই প্রকল্প নিয়ে কেন্দ্রের বিবাদ দীর্ঘদিনের। কেন্দ্র এই প্রকল্পে রাজ্যকে টাকা দেয় না বলে বারবার অভিযোগ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে এই প্রকল্পের টাকা পাওয়ার কোনও হিসেব দিতে পারেনি বাংলা, এমনই অভিযোগ নরেন্দ্র মোদী সরকারের।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় যারা স্বপ্নের বাড়ি বানাতে চান তাঁরা কিন্তু বাড়ি তৈরির জন্য হোম লোনও পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে লোন শর্তসাপেক্ষ। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন ব্যাঙ্কের থেকে হোম লোন পাওয়া যায়।
৫ টি রাজ্য অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, পুদুচেরি এবং উত্তরাখন্ডে আবাস যোজনার আওতায় বাড়ি তৈরি করবে মোদী সরকার। ইতিমধ্যেই ১ লাখ ৭ হাজার বাড়ি তৈরির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বুধবার মোদী সরকারের নেতৃত্বে গঠিত হয় ক্যাবিনেট মিটিং। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ২০২৪ সাল অবধি চালু থাকবে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ প্রকল্প।