এই ব্যক্তি ফেসবুকে পাকিস্তানের পতাকা সহ রাম মন্দিরের একটি এডিট করা ছবি এবং তার নীচে বাবরি মসজিদ লিখে পোস্ট করেছিলেন, যার বিষয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করা হয়েছিল।
অযোধ্যা রাম জন্মভূমি নিয়ে বহু বিতর্ক রয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই রয়েগেছে বিতর্ক। আসুন মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রাককালে দেখে নেওয়া যাক অযোধ্যার বিতর্কিত দিনগুলি।
কংগ্রেস দল ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে দাঙ্গার সাথে যুক্ত একজন ব্যক্তির গ্রেপ্তারের বিষয়ে "রাজনৈতিক প্রতিহিংসার" সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছিল। কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া বলেছেন, যারা অন্যায় করেছে তাদের কি শাস্তি দেওয়ার দরকার নেই?
তদন্তকারীরা যখন ধৃত যুবকের মোবাইল ফোন ঘেঁটে দেখেন, তখন তাঁরা দেখতে পান যে, তার ফোনে ইজরায়েলে আক্রমণকারী হামাস জঙ্গিদের সন্ত্রাসী হামলা এবং ‘নিষিদ্ধ’ সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই)-এর সমর্থনে অনেকগুলি স্ক্রিনশট ছিল।
অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির কাজ প্রায় সুসম্পন্ন। তিথি-নক্ষত্র মেনে ২০২৪ সালেই উদ্বোধন হতে চলেছে হিন্দু ধর্মের পূজনীয় এই মন্দির। ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ ভারতে আজ ‘শৌর্য দিবস’।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর কেটে গেছে ৩০ বছর। সরজু দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। বদলে গেছে অযোধ্যা। কড়া নিরাপত্তা থাকলেও অযোধ্যাবাসী নিজেদের জীবন গুছিয়ে নিতেই বেশি ব্যস্ত।
৬ ডিসেম্বর ১৯৯২ সালে কিছু ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বাবরি মসজিদকে (Babri Mosque)। প্রায় ৩ দশক পর সেই দিনেই হুমকির মুখে মথুরা মসজিদ (Mathura Mosque)।
অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মথুরায় জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা । কড়া নিরাপত্তার জন্য মথুরাকে তিনটি জোনে বিভক্ত করা হয়েছে।
১৯৮৭ সালে রামজন্মভূমি মুভমেন্টের সময় তৈরি হয়েছিল এই বাবরি মসজিদ। অযোধ্যা মসজিদ রক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন জাফরিয়াব জিলানি। তৈরি করেছিলেন বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটি।
চলে গেলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা প্রবীন বিজেপি নেতা কল্যাণ সিং। বাবরি মসজিদ ভাঙার পর তাকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল।