আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দু’জনের অবস্থার অবনতি হতে থাকে। পরে এক মহিলা এবং এক পুরুষ সেখানে মারা যান।
প্রায় ৫০ জন যাত্রী নিয়ে বাসটি বিহারের সীতামারহি জেলা থেকে দিল্লির দিকে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। লনি কাটরা থানার সীমানার অন্তর্গত নরেন্দ্রপুর মাদ্রাহা গ্রামের কাছে বাসটি অন্য একটি বাসে ধাক্কা দেয়। দুর্ঘটনায় উভয় বাসের যাত্রীরা আহত হয়েছেন।
প্রায় ৫০ জন যাত্রী নিয়ে রেলিং ভেঙে মহারাষ্ট্র রাজ্য পরিবহণ দফতরের বাসটি প্রায় ১০০ ফুট নীচে পড়ে গিয়ে সম্পূর্ণ তলিয়ে যায়। রাষ্ট্রীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সঙ্গে উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছেন স্থানীয় মৎস্যজীবীরাও।
স্থানীয় প্রশাসনের এক আধিকারিক সূত্রে খবর ১৫৭২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কিল্লা সাইফুল্লাহর কাছে আখতারজাইয়ের পাহাড়ী এলাকায় চালক বাঁক নিতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।
ওড়িশায় ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় বাংলার ৬ পর্যটকের মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। গভীর রাতে দারিংবাড়ি ফেরার পথে বাসটি নিয়ন্ত্রন হারায়।
ওড়িশায় ভয়াবহ দুর্ঘটনায় বাস উলটে বাংলার ৬ পর্যটকের মৃত্যু। ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ২৫ জন। ওড়িশার গঞ্জমের হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসা চলছে।
বাসের ধাক্কায় ডাম্পারের ক্ষতি হলেও বেশি ক্ষতি হয় সরকারি বাসটির। সামনের সিটে বসে যাত্রীরাই বেশি আক্রান্ত হয়েছেন এই দুর্ঘটনায় বলেই বাসের যাত্রীদের দাবি।
অভিযোগ, অত্যন্ত দ্রুত গতিতে চলছিল বাসটি। যাত্রীরা আপত্তি করেছিলেন। কিন্তু, সেই কথায় গুরুত্ব দেয়নি চালক। রাতের ফাঁকা রাস্তায় উদ্দাম গতিতে ছুটছিল বাসটি। হঠাৎ ঘটলো বিপত্তি। এরপর আচমকাই বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যায় রাস্তার ধারে খাদে।
ফিটনেস সার্টিফিকেট ছাড়া রাস্তায় গাড়ি নামলেই এবার থেকে সিজ করা হবে বলে জানালেন কলকাতার মেয়র। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে আনফিট গাড়ির ধরপাকড়।
রবিবার ভোরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং বাসন্তী সংযোগকারী মাতলা সেতুতে পথ দুর্ঘটনার জেরে এক মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। ক্যানিংয়ে মাছের আড়ত থেকে মাছ কিনে বাইকে করে বাসন্তীর হারভাঙ্গি বাজারের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন ভোলা রাউত নামে ওই মাছ ব্যবসায়ী।