দাম্পত্য জীবনে ভালোবাসা, বিশ্বাস ও মাধুর্য বজায় থাকলে জীবন সুখে ভরে ওঠে।কখনও কখনও ছোটখাটো ঝগড়া এবং তর্কের কারণে সম্পর্কের মধ্যে সমস্যা দেখা দেয়। দাম্পত্য জীবনে চলমান সমস্যার একটি কারণও হতে পারে বাস্তু ত্রুটি।
বাস্তুশাস্ত্রে, ডান হাত, ডায়ালের আকার, কব্জিতে ঘড়ি পরা বা বাঁধার জন্য স্ট্র্যাপের নকশা-রং ইত্যাদি সম্পর্কে কার্যকর টিপস দেওয়া হয়েছে। এই টিপস বা নিয়মগুলি অনুসরণ করে জীবনে সৌভাগ্যের পথে প্রবেশ করা যেতে পারে।
সন্তানের জন্ম দেওয়া নিয়ে নানা রকম জটিলতার সম্মুখীন হচ্ছে বর্তমান প্রজন্ম। দেখা দিচ্ছে নানান শারীরিক জটিলতা। ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে দেখা দিচ্ছে সমস্যা। গর্ভধারণ সংক্রান্ত জটিলতা দেখা দিতে মেনে চলতে পারেন বাস্তু মত। আর রইল পাঁচ টোটকার হদিশ। ঘরে আনুন এই পাঁচ পরিবর্তন। উপকার পাবেন।
আপনি আপনার বাড়ির বাস্তুদোষ খুব সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারেন একটি গাছের সাহায্যে। বাড়িতে তুলসী গাছের পাশাপাশি এই গাছ রাখলে তা আপনার গৃহের থেকে সমস্ত নেগেটিভ শক্তি বার করে পজিটিভ শক্তি নিয়ে আসতে সাহায্য করবে।
বসের দেওয়ার টার্গেট (Target), বাড়তি কাজের চাপ- সব মিলিয়ে নাজেহাল অবস্থা। অনেকে তো কাজের চাপের জন্য পরিবারের লোকজনকে সময় দিতে পারে না। এত কিছু করেনও অনেক সময় কাজে শান্তি হয় না। সময় মতো কাজের প্রমোশন (Promotion) মেলে না। পরিশ্রম সত্ত্বেও ফল না পেলে মেনে চলুন জ্যোতিষ টোটকা। জেনে নিন কী কী করলে চাকরিতে উন্নতি হবে।
জ্যোতিষ মতে, বাস্তু দোষ (Vastu Dosh) থাকলে এমন সমস্যা হতে পারে। বাড়িতে বাস্তু দোষ থাকলে নেগেটিভ এনার্জি (Negative Energy) তৈরি হয়। যার খারাপ প্রভাব পড়ে সব ক্ষেত্রে। জেনে নিন কীভাবে বুঝবেন বাড়িতে বাস্তুদোষ আছে।
আমরা যদি কিছু বাস্তু টিপস মাথায় রাখি, তাহলে আমরা আমাদের দাম্পত্য জীবনকে আবার সুখী করতে সক্ষম হব। বাস্তুশাস্ত্র শুধুমাত্র বিবাহিত জীবনকে সুখী করবে না বরং স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক ভালবাসাও বৃদ্ধি পাবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক দাম্পত্য জীবনকে সুখী করতে কোন কোন বাস্তু টিপস অবলম্বন করা যেতে পারে।
সংসারে আর্থিক সমস্যা দূর করতে ঘরে ওয়াটার ফাউন্টেন বা ফোয়ারা রাখুন।
সময় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সময়কে মাথায় রেখে চলার পাশাপাশি সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলাও কিন্তু সমান জরুরি। আর সেই ঘড়ি এবার পাল্টে দেবে ভাগ্য।
নেতিবাচক শক্তি আপনার, আপনার জীবন এবং সমস্ত ক্রিয়াকলাপের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। তাই মনে করা হয় ঘরে কোনও নেতিবাচক শক্তি থাকা উচিত নয়।