রিকুইজিশন স্লিপ এবং পরিচয় প্রমাণ ছাড়াই ব্যাঙ্কনোট বিনিময়ের জন্য আরবিআই যে অনুমতি দিয়েছিল, সেই অনুমতিকে ‘স্বেচ্ছাচারী’ এবং ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছিলেন আবেদনকারী বিজেপি নেতা।
এখনও পর্যন্ত বিরোধী বিজেপির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। এদিকে বিষয়টিকে নিয়ে বেশি জলঘোলা করতে চায়নি কংগ্রেসও। রাজ্যস্তরের বা জাতীয় স্তরে কোনও দলীয় নেতাই এই বিষয়ে মুখ খোলেননি।
১৩ মে, শনিবার বিকেলবেলা জানা যায় যে, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের তরফ থেকে এই সভার অনুমতি পাওয়া যায়নি।
দ্বিতীয় বারের জন্য আবারও ক্ষমতায় ফেরার মরিয়া চেষ্টা করছে। এই বারে ক্ষমতা ধরে রাখতে পারলে নতুন রেকর্ড গড়বে গেরুয়া শিবির। অন্যদিকে ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে পিছিয়ে নেই কংগ্রেসও, জেডিএসও। যদিও দক্ষিণের এই রাজ্যে জয় নিয়ে আশাবাদী বিজেপি।
ঘটনায় পুলিশের ভূমিকায় অত্যন্ত ক্ষুব্ধ জাতীয় এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান অরুণ হালদার। ধৃত তৃণমূল নেতাকে আজই তোলা হবে আদালতে।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অবিলম্বেই জমা দিতে হবে ময়না থানা ও মৃতের পরিবারের কাছে। এখানেই শেষ নয় বিচারপতি আরও নির্দেশ দেন যে পরিবারকে দেহ দেখিয়ে অবিলম্বেই দেহ পুলিশের নিরাপত্তায় দেহ কলকাতায় নিয়ে আসতে হবে।
বনধ সফল করতে ইতিমধ্যেই রাস্তায় নেমে পড়েছে বিজেপি কর্মীরা। ময়নার অন্নপূর্ণা বাজারে বন্ধ ঘিরে চলচে পিকেটিং। বাঁশ দিইয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে রাস্তা।
ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয় ওঠে বাকচা এলাকা। সোমবার রাতেই থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ময়নার বিধায়ক অশোক দিন্দা ও অনুগামীরা। এই খুনের সঙ্গে ময়নার প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক সংগ্রাম দলুইয়ের যোগ থাকার অভিযোগ তুলছে তাঁরা।
আবারও কোলিয়ারি এলাকায় গুলি চলল। এবার গাড়ির ভিরত থেকে উদ্ধার হল বিজেপি নেতার নিথর দেহ। যা নিয়ে চাঞ্চল্য জামুড়িয়ায়।
শুভেন্দু অধিকারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও নীতিশ কুমারের বৈঠকের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন এই জোট কাল্পনিক। মোদীকে দেশের মানুষ ভরসা করেন।