রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি পৌঁছে গিছিলেন এদিন রাজ্য বিজেপি-র সহ-সভাপতি তথা রেলের যাত্রী সুরক্ষা এবং স্বাচ্ছন্দ্য কমিটির সদস্য রথীন্দ্রনাথ বসু, শোকপ্রকাশ করেন দিলীপ ঘোষ।
পেশায় এলআইসি এজেন্ট স্বরূপের বাড়ি জেলার ফুলবাড়িতে। ছোটবেলার স্কুল ফুলবাড়ি স্কুল। নয়াবাজার হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর বালুরঘাট কলেজ থেকে ইতিহাসে অনার্স এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাশ করেন তিনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শপথ বাক্য পাঠ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকলেন বিরোধী বিধায়করা। তবে বিজেপি বিধায়ক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেবল মাত্র মুকুল রায়।
ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কার প্রচারে নেমেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, সকান্ত মজুমদার সহ বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্ব। আর এমনদিনেই প্রিয়াঙ্কার প্রচারে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির দেখা না মেলেনি।
বাংলার উন্নয়ন থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে কলকাতায় জল জমা, রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশ- একাধিক বিষয়ে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেছেন সুকান্ত মজুমদার। বাংলার রাজ্য বিজেপি-র নতুন সভাপতি তিনি। সুকান্ত মজুমদার পেশাগত হিসাবে একজন অধ্যাপক। রাজ্য সভাপতি হিসাবে তাঁর এই পড়ানোর দক্ষতা অনেকটা কাজে লাগবে বলেই মনে করছেন তিনি।
রাজ্য বিজেপির নতুন সভাপতি পদে মনোনীত হন বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। নাম ঘোষণা করা মাত্রেই শুরু হয় উৎসব।
বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ তিনি। গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। এছাড়াও তাঁর আরও একটি পরিচয় রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ তথা আরএসএস-এর সঙ্গে যুক্ত।
সকাল থেকেই দুয়ারে সরকার শিবিরে ভিড় জমিয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। কিন্তু, একাধিক প্রকল্পের ফর্ম ফিলআপ করতে গিয়ে অনেক সময় সমস্যায় পড়তে হয় স্থানীয়দের। সেই কারণে তাঁদের সাহায্য করার জন্য এগিয়ে গেলেন বিজেপির বুথ সভাপতি ও তাঁর সহকর্মীরা।
ফলের প্রবণতায় বিজেপি বেশ পিছিয়ে। তাও দমছেন না বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ফলাফল বের হওয়ার আগেই প্রশাসকের ভূমিকায় তিনি। করোনা মোকাবিলায় নেমে পড়লেন দিলীপ।