পুরসভার ২৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৩টি ওয়ার্ডেই জয়লাভ করে তৃণমূল। দুটি ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছে বামফ্রন্ট।
শীর্ষ স্তর হোক বা তৃণমূল স্তর, বিজেপিতে দল ছাড়ার হিড়িক লেগেছে সমস্ত মহলেই। এমতাবস্থায় আবারও শুভেন্দু অধিকারী বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দল ছাড়লেন রাজ্য বিজেপি শীর্ষ নেতা।
' বিজেপি সভাপতিকে মানছি না মানবো না', বিষ্ণুপুর শহরে পোস্টার ঘিরে বিজেপির দলীয় কোন্দল এল প্রকাশ্যে। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর শহরের বিজেপি বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা কার্যালয়ের কাছেই বিজেপি সভাপতির বিরুদ্ধে পোস্টার পড়েছে।
অনুব্রত বলেন, “রাজ্যে ওদের বিশাল খাওয়া খাই রয়েছে। সভাপতির নাম করতে হবে। স্বীকার করতে হবে ভালো সভাপতি। ভটা ভট বাদ দিচ্ছে। ধরাধর ফেলে দিচ্ছে। সাংঘাতিক। লোকটার স্ট্যামিনার আছে। সুকান্তবাবুকে আমি ধন্যবাদ জানাই। গুড ডিসিশন। কিছু হলেই ফেলে দাও।”
বিজেপির নতুন জেলা কমিটি ঘোষণার পরই বিক্ষোভ কর্মীদের। শুভেন্দুকে তোপ দেগে দল ছাড়লেন হাওড়া সদর বিজেপির যুব সহ সভাপতি অমিত ভট্টাচার্য ।
রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি পৌঁছে গিছিলেন এদিন রাজ্য বিজেপি-র সহ-সভাপতি তথা রেলের যাত্রী সুরক্ষা এবং স্বাচ্ছন্দ্য কমিটির সদস্য রথীন্দ্রনাথ বসু, শোকপ্রকাশ করেন দিলীপ ঘোষ।
পেশায় এলআইসি এজেন্ট স্বরূপের বাড়ি জেলার ফুলবাড়িতে। ছোটবেলার স্কুল ফুলবাড়ি স্কুল। নয়াবাজার হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ করেন। এরপর বালুরঘাট কলেজ থেকে ইতিহাসে অনার্স এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাশ করেন তিনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শপথ বাক্য পাঠ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকলেন বিরোধী বিধায়করা। তবে বিজেপি বিধায়ক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেবল মাত্র মুকুল রায়।
ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কার প্রচারে নেমেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী, সকান্ত মজুমদার সহ বিজেপির শীর্ষ নের্তৃত্ব। আর এমনদিনেই প্রিয়াঙ্কার প্রচারে বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতির দেখা না মেলেনি।
বাংলার উন্নয়ন থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে কলকাতায় জল জমা, রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশ- একাধিক বিষয়ে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেছেন সুকান্ত মজুমদার। বাংলার রাজ্য বিজেপি-র নতুন সভাপতি তিনি। সুকান্ত মজুমদার পেশাগত হিসাবে একজন অধ্যাপক। রাজ্য সভাপতি হিসাবে তাঁর এই পড়ানোর দক্ষতা অনেকটা কাজে লাগবে বলেই মনে করছেন তিনি।