এবারের লোকসভা নির্বাচনে ৭ দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। শনিবার সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ হল। মঙ্গলবার ফলপ্রকাশ হবে। তবে তার আগেই দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জল্পনা।
অনির্বাণের কথায়, ‘এবার একটু নতুন প্যাটার্ন চোখে পড়ছে। হিন্দুরা যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেখানে তাঁদের ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তাঁরা যাতে ভোট দিতে না বেরোতে পারেন, সেই চেষ্টাটাই করা হচ্ছে‘।
সাক্ষাৎকারে প্রশান্ত কিশোর জানিয়েছেন, গত লোকসভা নির্বাচনের বিজেপি ও এনডিএ জোট যা আসন পেয়েছিল সেই আসন সংখ্যা ধরে রাখতে সক্ষম হবে।
ভোট পর্বেল এই রাজ্য প্রচারে সবথেকে বেশি এগিয়ে রয়েছে। কমিশনের তথ্য অনুযায়ী এই রাজ্যে ১ লক্ষ সভা মিছিল সহ নানা ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচি হয়েছে।
শনিবার রাত থেকেই পাতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ভাঙড়। পাতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে তৃণমূল কংগ্রেস ও আইএসএফ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে মহেশতলার বাটা মোড় থেকে ডাকঘর পর্যন্ত রোডশো করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শেষ নির্বাচনী প্রচারে রোজশোর পরই গাড়িতে দাঁড়িয়েই চলতি নির্বাচনী প্রচারের শেষ ভাষণ দেখন।
ঘরের শত্রু বিভীষণ হতে চলেছে রেখা পাত্রের জন্য! ইঙ্গিত কিন্তু তাই বলছে। প্রকাশ্যে রেখার পরিবারের সদস্যরা তৃণমূলের ফ্ল্যাগ, ফেস্টুন লাগাচ্ছেন। মিছিল করছেন, প্রচার করছেন। তাঁরা মনে প্রাণে চাইছেন হেরে যান রেখা পাত্র।
কেন সংখ্যালঘু হয়েও বিজেপি করছেন, মইনুদ্দিনকে তা নিয়ে গালিগালাজ করা হয় বলে অভিযোগ। এই সময় তাঁর বাড়িতেও বেপরোয়া ভাঙচুর চালানো হয়। বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ওই বিজেপি সংখ্যালঘু নেতা। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
দুপুর ৩টের সময় বারাসতে জনসভা করেন নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তিনি রেখা পাত্রর প্রশংসা করে বলেন, 'বসিরহাটের প্রার্থী রেখা কত সুন্দর ভাষণ দিয়েছেন।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণের শেষ দফার আগেও ইভিএম-এ কারসাজি নিয়ে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে চাপানউতোর চলছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একে অপরকে আক্রমণ করছেন বিজেপি ও কংগ্রেস নেতারা।