কর্ণাটকে এখন কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকলেও, এবারের লোকসভা নির্বাচনে দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্যে ভালো ফলের লক্ষ্যে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন কর্ণাটকে কংগ্রেসকে ধাক্কা দিল বিজেপি।
শান্তনুকে মতুয়া মহাসংঘের পাঠানো আগের নোটিশও খারিজ করেছে হাই কোর্ট। বলা হয়েছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পুলিশকে নতুন করে নোটিশ পাঠাতে হবে। তিন দিন তথা ৭২ ঘণ্টা আগে সেই নোটিশ পাঠাতে হবে বলে জানিয়েছে আদালত।
বালুরঘাট লোকসভা আসনে ভারতীয় জনতা পার্টি তার বর্তমান সাংসদ ডঃ সুকান্ত মজুমদারের ওপরেই ফের আস্থা রেখেছে। তাঁকে চলতি বছর লোকসভা তার প্রার্থী করেছে, অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস বিপ্লব মিত্রের উপর বাজি রেখেছে।
তৃণমূল প্রার্থীকে ঘিরে ‘চোর চোর’ স্লোগান তোলার এই ঘটনায় গোটা এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। জানা যাচ্ছে, তৃণমূল প্রার্থী গাড়ি ঘিরে নানান রকম কটূক্তি করতে থাকেন স্থানীয় লোকজন।
রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি। রাহুল উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে বিভাজন করতে চাইছে বলে অভিযোগ।
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে দার্জিলিং কেন্দ্রে প্রার্থী পরিবর্তন করে বিজেপি। বহিরাগত নয়, ভূমিপুত্র রাজু বিস্তা-র উপর আস্থা রেখেছিল গেরুয়া শিবির। তৃণমূল প্রার্থী অমর সিং রাইকে পরাজিত করে দার্জিলিং কেন্দ্রটি নিজেদের হাতে রাখতে সক্ষম হয়েছিল তারা।
খেলায় যেমন ওয়াকওভার হয়, তেমনই লোকসভা নির্বাচনে সুরাত কেন্দ্রে ওয়াকওভার পেল বিজেপি। এর ফলে লোকসভা নির্বাচনে ভোট গণনার অনেক আগেই প্রথম আসন পেয়ে গেল বিজেপি।
শুভেন্দু আরও বলেন, যে বুথ গুলিতে এজেন্টদের দিতে দেয়নি বা এজেন্টদের মেরে বের করে দিয়েছে সেই কয়েকটি বুথে মৃত ভোটারদের নামে তৃণমূল কিছু ভোট দিয়েছে। এতে হয়তো জয়ের ব্যবধানের উনিশ – বিশ হতে পারে কিন্তু জেতার ব্যাপারে আমরা ২০০ শতাংশ নিশ্চিত।
রাহুল গান্ধী বলেন, বিজেপির নেতা কর্মীরা বলেছেন, লোকসভা নির্বাচনে তারা ৩৭০টির বেশি আসন পাবে। কিন্তু এই দাবি সর্বত মিথ্যা।
মালদহ উত্তরে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তাঁর সমর্থনের গাজোলে জনসভা করেন মমতা। সেখানেই তিনি নির্বাচন কমিশন ও বিজেপিকে নিশানা করেন।