বৃহস্পতিবার বিকেলে মহেশতলার বাটা মোড় থেকে ডাকঘর পর্যন্ত রোডশো করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শেষ নির্বাচনী প্রচারে রোজশোর পরই গাড়িতে দাঁড়িয়েই চলতি নির্বাচনী প্রচারের শেষ ভাষণ দেখন।
ঘরের শত্রু বিভীষণ হতে চলেছে রেখা পাত্রের জন্য! ইঙ্গিত কিন্তু তাই বলছে। প্রকাশ্যে রেখার পরিবারের সদস্যরা তৃণমূলের ফ্ল্যাগ, ফেস্টুন লাগাচ্ছেন। মিছিল করছেন, প্রচার করছেন। তাঁরা মনে প্রাণে চাইছেন হেরে যান রেখা পাত্র।
কেন সংখ্যালঘু হয়েও বিজেপি করছেন, মইনুদ্দিনকে তা নিয়ে গালিগালাজ করা হয় বলে অভিযোগ। এই সময় তাঁর বাড়িতেও বেপরোয়া ভাঙচুর চালানো হয়। বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ওই বিজেপি সংখ্যালঘু নেতা। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
দুপুর ৩টের সময় বারাসতে জনসভা করেন নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তিনি রেখা পাত্রর প্রশংসা করে বলেন, 'বসিরহাটের প্রার্থী রেখা কত সুন্দর ভাষণ দিয়েছেন।
এবারের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণের শেষ দফার আগেও ইভিএম-এ কারসাজি নিয়ে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে চাপানউতোর চলছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একে অপরকে আক্রমণ করছেন বিজেপি ও কংগ্রেস নেতারা।
বিজেপির নেতার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট অনুযায়ী ২১ বছর বয়সী এক মহিলা চাকরির জন্য আম আদমি পার্টির নেতা বলকার সিংএর কাছে গিয়েছিল। তারপরের ঘটনা ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
গোটা দেশজুড়ে চলছে লোকসভা নির্বাচন। আর আগামী ১ জুন, রাজ্যে শেষ দফার ভোটগ্রহণ। আর পশ্চিমবঙ্গে শনিবার হয়ে গেল ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। ভোট দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামের নন্দনায়কে টোটোতে চেপে ভোট দিতে যান তিনি।
বুথ থেকে বেরিয় তৃণমূল প্রার্থীকে বলতে শোনা যায়, “ওরা তো অশিক্ষিত। পড়াশোনা করে না। কিছু না। গামছা জড়িয়ে ভাবছে এটাও মাঠ।”
সমগ্র দেশ তথা রাজ্যজুড়ে চলছে ষষ্ঠ দফার লোকসভা নির্বাচন। আর এবার পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত গড়বেতায় বিজেপি প্রার্থী প্রণব টুডুকে ঘিরে বিক্ষোভ এবং গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
কংগ্রেস বিজেপিকে একইভাবে সমালোচনা করে যেভাবে মুসলিম লীগ একসময় কংগ্রেসকে তিরস্কার করেছিল, বিজেপিকে একটি হিন্দু দল এবং নিজেকে মুসলিম বিরোধী বলে। এস গুরুমূর্তি কংগ্রেসের এই পরিবর্তন নিয়েই লিখেছেন।