রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে সাক্ষাৎ সেরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয় এই 'ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি'।
রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে হিসার ঘটনা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। বড় জয়ের মধ্যেও অস্বস্তি ঘাসফুল শিবিরে।
খোদ মুখ্যমন্ত্রীর মামাবাড়ির গ্রামেই জয় বিজেপির। এই ফলাফলে বেশ বড়সর ধাক্কা খেয়েছে ঘাসফুল শিবির।
বিজেপি সূত্রের খবর বুধবারের মধ্যে বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের প্রতিনিধিরা কলকাতায় পৌঁছে যাবেন। প্রথম পর্যায়ে তারা বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
সোমবার সকালে তমলুক শহরের দলীয় সভাপতি চঞ্চল খাঁড়ার উপর নৃশংস আক্রমণ করে দুষ্কৃতীরা। এই হামলার খবর ছড়িয়ে পড়তেই পুনর্নির্বাচনের সকালে ভয়াবহ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকা জুড়ে।
প্রসাদ আরও বলেন আগে বিহার, বা অন্য কোনও রাজ্যে ভোটে এরকম হত্যালীলা চলত। এখন সেসব অনেক পরিমাণে কম। তাহলে বাংলা এমন রূপ কেন দেখাচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলে ভোট লুঠ হল বলা চলে।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে ঢুকে বিজেপির বেশ কয়েকজন সদস্য সমর্থক বিক্ষোভ শুরু করেন। আচমকা নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। নির্বাচন কমিশনের ঘরের দরজাতেও পৌঁছে যান একজন বিজেপি কর্মী।
বৈঠকে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, গুজরাট, হিমাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, দিল্লি, জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, চণ্ডীগড় ও দমন সহ দিউ-দাদার নগর হাভেলি সব রাজ্যের নেতারা ছিলেন।
সন্ত্রাসের আতঙ্কে সাধারণ ভোটাররা প্রাণ বাঁচানোর দায়ে আম বাগানের ভেতর লুকিয়ে আছেন, স্থানীয় পুলিশের ফোন সুইচ অফ রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাসনাবাদে তৃণমূল কর্মীদের ওপর ব্যাপক মারধর ও হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।
শাসক ও বিরোধীদের সংঘর্ষে উত্তাল উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গে। বিধানসভা নির্বাচনে যে কোচবিহার গুলিকাণ্ডকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছিল গোটা দেশ এবারও পঞ্চায়েত নির্বাচনে আবারও গুলি চলল সেই কোচবিহারে।