আইএএফ বিমানটি প্রথমে তিনটি মিগ-২৯ বিমানের সমন্বয়ে একটি বাজ ফর্মেশন তৈরি করেছিল এবং ভিআইসি ইকেলনে উড়েছিল। যেখানে প্রচন্ড গঠনে, দুটি অ্যাপাচি হেলিকপ্টার এবং নেতৃত্বে একটি এলসিএইচ বিমান এবং দুটি ALH MK-29 বিমান এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য তৈরি করে।
কলকাতার বাড়ি থেকে উদ্ধার হল বিমানসেবিকার রক্তাক্ত দেহ। খুন না আত্মহত্যা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে মহিলা মানসিক অবসাদে ভুগছেন বলেও অনুমান তদন্তকারীদের।
দেশমাতৃকার জন্য যাঁরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তাঁদের অন্যতম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের উজ্জ্বলতম নায়ক নেতাজি। অথচ তাঁর জীবনের শেষদিকটা নিয়ে আজও রয়ে গিয়েছে রহস্য।
বিমানটি উড়ানের পরেই, বিমানটির একটি ইঞ্জিনে একটি প্রযুক্তিগত সমস্যা তৈরি হয়েছিল এবং পাইলট কোনও ঝুঁকি নেননি। এয়ারলাইনস ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের বিকল্প ফ্লাইট দেওয়ার জন্য অন্যান্য এয়ারলাইনগুলির সঙ্গে কাজ করছে।
অঞ্জুর স্বামীও একজন পাইলট ছিলেন, যিনি ২০০৬ সালের দিকে বিমান দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন। তিনি একটি অভ্যন্তরীণ ক্যারিয়ারের জন্য একটি ছোট যাত্রীবাহী বিমান ওড়াচ্ছিলেন
ইন্ডিগো বিমানে জরুরি দরজা খুলে দিল এক যাত্রী। DGCAর তদন্তের নির্দেশ। তবে যাত্রী তার কাজের জন্য ক্ষমা চেয়েছিল।
নেপালের বিমান দুর্ঘটনার পর কেটে গেছে ২৪ ঘণ্টা। এখনও ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার স্মৃতি অক্ষত স্থানীয়দের মনে। এখনও তারা ভয় পাচ্ছে বিমানের কথা মনে করলে।
মানে তোলা ভয়ঙ্কর ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা গেছে, বিমানের মধ্যে নিশ্চিন্তে বসে রয়েছে যাত্রীরা। বিমানের মধ্যে থেকে বার্ড আই ভিউতে দেখা যাচ্ছে পাহাড়ের কোলে সাজান পোখরা শহর। তারপরই বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা বিমান।
সোনু তার তিন বন্ধুর সঙ্গে গত ১০ জানুয়ারি নেপালে পৌঁছেছিল। সোনুর অন্যতম উদ্দেশ্যই ছিল পুজো দেওয়া। সোনুর একটি বিয়ারের দোকান রয়েছে। আলাওয়ালপুর চটিতে তাদের আরও একটি বাড়ি রয়েছে।
নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত পাঁচ ভারতীয়। তারমধ্যে চাল জনই প্যারাগ্লাইডিং-এর জন্য রিসর্ট শহর পোখরায় গিয়েছিল। কিন্তু পোখরা পৌঁছানোর আগেই বিমান পড়ে দুর্ঘটনার কবলে।