পঞ্চায়েত ভোটের আগেই উত্তপ্ত কোচবিহার। আহত দুই স্থানীয় তৃণমূল নেতা হাসপাতালে ভর্তি।
গত বছর জম্মুর কাঠুয়া এলাকায় ড্রোনের (হেক্সাকপ্টার) মাধ্যমে ইউবিজিএল রাউন্ড এবং ম্যাগনেটিক বোমাসহ অস্ত্র ফেলা হয়েছিল। সীমান্তের ওপার থেকে এসেছে এই ড্রোন। তবে এই গোলাবারুদ সন্ত্রাসীদের হাতে পৌঁছানোর আগেই তা উদ্ধার করে পুলিশ।
এই রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে শাসক দলের প্রতিনিধি বা জনপ্রতিনিধিরা প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেরও পরিবারের সদস্যদের নামে একাধিক বাড়ির জন্য টাকা পেয়েছেন।
আফগান সংবাদ সংস্থা টোলো নিউজও এক টুইট বার্তায় এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। যদিও টোলো নিউজ নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেনি। টোলো নিউজ জানিয়েছে, বিস্ফোরণের পরপরই নিরাপত্তা বাহিনী এলাকাটি সিল করে দেয়।
বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার দিকে একজন টিউবওয়েল অপারেটর পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন ও হেলিপ্যাডের কাছে আম বাগানে একটি সক্রিয় বোমা দেখতে পান, এরপর প্রশাসনকে খবর দেওয়া হয়।
পুলিশ আধিকারিকরা যানবাহন থামিয়ে তল্লাশি করছিলেন। এমন সময় একটি সন্দেহজনক গাড়িকে থামতে নির্দেশ করা হয়। গাড়ি থামার সঙ্গে সঙ্গেই তাতে বসা ব্যক্তি নিজেকে উড়িয়ে দেন।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার আগে বড়সড় বিস্ফোরণে মারা যান পূর্ব মেদিনীপুরের ৩ তৃণমূল নেতা-কর্মী। বোমা বাঁধা নিয়ে শুভেন্দু বনাম কুণালের টুইট-যুদ্ধ।
একেই বলে বিনা মেঘে বজ্রপাত। সবাই যখন ধরে নিয়েছেন যে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে। সেই সময় বোমা ফাটালেন গোয়া আন্তর্জাতিক ভারতীয় চলচ্চিত্র উৎসবের জুরি বোর্ডের প্রধান পরিচালক নাদাভ লাপিদ।
কর্ণাটকের অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ (আইন-শৃঙ্খলা) অলোক কুমার বলেছেন যে শরিক আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংস্থাগুলির দ্বারা প্রভাবিত ছিল। ওই ব্যক্তি শিবমোগা জেলার বাসিন্দা ছিল
মামলার অভিযুক্ত মহম্মদ শারিককে ম্যাঙ্গালুরুর ফাদার মুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এডিজিপি (আইনশৃঙ্খলা) অলোক কুমার জানিয়েছেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে দুটি ম্যাঙ্গালুরুতে এবং একটি শিবমোগা জেলায়।