তাইওয়াঙের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখাতে তাড়াতাড়ি পৌঁছনোর জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী দ্বারা নির্মিত হচ্ছে একটি বিশেষ সুড়ঙ্গ পথ। এর নাম দেওয়া হয়েছে সেলা পাস্ সুড়ঙ্গ।
ভারতের ঘাড়েই সংঘাতের দায় চাপাল চিন।চিনা বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন ভারত চিন সীমান্তে শান্তি ফেরাতে ‘নিরবচ্ছিন্ন আলোচনার’ কথা বললেও অভিযোগ করেন যে প্রথম এলএসি পেরিয়েছিল ভারতীয় সেনাই।
প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিবৃতিতে সন্তুষ্ট হতে পারেননি বিরোধীরা। এর প্রতিবাদে লোকসভায় প্রচণ্ড বিক্ষোভ দেখানো শুরু হয়।
অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং প্রায় ১৭ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। এই জায়গাটি সেনাবাহিনীর জন্য কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই জায়গাটি উভয় দেশের জন্যও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ১৯৬২ সালের ভারত-চিন অচলাবস্থার সাথে যুক্ত।
সোমবার এক ভিডিওবার্তায় বিজেপির লোকসভার সদস্য তাপির গাও বলেন ভারত এবং চিনের মধ্যে যা ঘটছে তা দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ককে ব্যাহত করছে। এই সমস্যার সমাধানে দুই দেশের সরকারকেই একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
গত ৯ ডিসেম্বর অরুণাচল প্রদেশে চীনা সৈন্যদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে ভারতীয় সৈনিককদের। ইতিমধ্যেই ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে গোটা ঘটনা সম্পর্কে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে।
অ্যাস্পেন সিকিউরিটি ফোরামের বৈঠকে ভারত সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে, হোয়াইট হাউসের এশিয়া বিষয়ক সমন্বয়কারী কার্ট ক্যাম্পবেল বলেছিলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন যে একুশ শতকে আমেরিকার জন্য ভারতের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
চিনের গবেষণাকেন্দ্রিক জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫, সোমবার পুনরায় প্রবেশ করল ভারত মহাসাগরে।আবার কেন ঘটলো তাদের প্রবেশ ? বিশ্লেষনে বিশেষজ্ঞমহল।
নৌবাহিনী দিবসের একদিন আগে বার্ষিক সংবাদ সম্মেলনে নৌবাহিনী প্রধান বলেন, ভারত মহাসাগরে চিনের ওপর নজরদারির জন্য এই কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিনটি শাখায় ১০টি ড্রোন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তিনি বলেছিলেন।
ভারত সেখানে ৫০ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। দেশ রক্ষায় নতুন ও আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত করা হয়েছে এই সেনাদের। জানিয়ে রাখি, ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাস থেকে সীমান্তে চীনের সঙ্গে উত্তেজনা চলছে।