গতকাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একহাত নেন অভিজিৎ। তমলুকের পদ্ম প্রার্থী বলেন, ‘তোমার হাতে ৮ লাখ টাকা দিলে একখানা চাকরি দাও। ১০ লাখ গুঁজে দিলে আবার অন্য দেশে রেশন হাওয়া হয়ে যায়। এদেশে রেশন থাকেই না। তোমার দর ১০ লাখ কেন?’
বিজপি ক্ষমতায় আছে বলে গায়ের জোরে জেলাশাসক বদলেছিল, পুলিশ সুপার বদলে ছিল। আইসি বদলেছিল। আর ভোট হয়ে যাওয়ার পরে লোডশেডিং করে দিয়ে রেজাল্ট পাল্টে দিয়েছিল।
বাড়ছে বেকারত্ব। এই অবস্থায় সামনে আসে নিয়োগ দুর্নীতি। আরও জ্বালা বাড়ে মানুষের। চাকরি হারা হন ২৬ হাজার যুবক যুবতী। এবার বেকার
দলের নেতা কর্মীদের তিনি রীতিমত থাপ্পড় মেরে তাড়িয়ে দেবে বলে হুমকি দিলেন! মমতার এ হেন মূর্তিতে থরহরি কম্প সবাই। কিন্তু কী এমন হল, যে ক্ষেপে গেলেন তৃণমূল নেত্রী! জানুন কী হয়েছিল তখন।
কলকাতা পুলিশ এক্স ব্যবহারকারী @SoldierSaffron7 এবং @Shalendervoiceকে সতর্ত করেছে। বলেছে, দ্রুত দুই ব্যবহারকারীর নাম, বাসস্থান আর পরিচয় প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মোদী জানিয়েছিলেন ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বহু যোগ্য চাকরিপ্রার্থী সমস্যায় পড়েছে। ওই সকল যোগ্য প্রার্থীকে কীভাবে সাহায্য করা যায় সেটা দেখার জন্য আমি বাংলার বিজেপি সভাপতিকে বলেছি। একটা লিগাল সেল এবং একটা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা বলেছি’।
ভিডিও ফুটেজে যা দেখা যাচ্ছে তা হল গাড়ি থেকে নেমে মমতা সুস্থভাবেই হেলিকপ্টারের দিকে এগিয়ে যান। সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠে যান। সেখানেই পড়ে যান।
চাকরিহারাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন নিয়ে বসে রয়েছেন। এই সব চাকরিহারাদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রায়গঞ্জের জনসভা থেকে সরাসরি এসএসসি-র রায় নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। সেখানেই তিনি বলেন, আগেই বলেছিল বোমা ফাটাবে।
তমলুকের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমর্থনে নিজের জেলায় জোড়া সভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আর সেই সভা থেকেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে বোমা ফাটালেন প্রাক্তন জাস্টিস।