রাহুল গান্ধী ইস্যুতে মোদী সরকারকে নিশানা মমতার। টুইট করে কড়া বার্তা। তবে নাম নিলেন না রাহুল গান্ধীর।
মমতা বলেন যে মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক, মুখ্য সচিব প্রদীপ জেনা এবং কালেক্টর সমর্থ ভার্মাকে এই উদ্দেশ্যে নির্ধারিত জমি দেখানোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের প্রধানের বক্তব্য হল, মুখ্যমন্ত্রী এই ১০৫% ডিএ দেওয়ার কথাটা রাজনৈতিক কারণে সাধারণ মানুষকে ভুল বোঝাবার উদ্দেশ্যে বাজারে ছেড়েছেন।
বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরের একটি প্রশাসনিক সভায় এই নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের পাওনা টাকা দিচ্ছে না বলেও দাবি করেন তিনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেন সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হবে? ইতিমধ্যে কেন্দ্রের দ্বারা সংবাদমাধ্যম নিয়ন্ত্রীত হচ্ছে।”
রোড-শোয়ের পর ত্রিপুরায় জনসভা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেখানে তিনি বলেন বিজেপির বিকল্প হওয়ার ক্ষমতা একমাত্র তৃণমূলের রয়েছে।
শেয়ার বাজারের পতন রুখতে টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র বিরোধীতা করলেন বিজেপি বিধায়ক। এমনকী মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের ভিত্তিতে শ্বেতপত্র পেশ করার দাবিও করেছেন তিনি।
মমতা বলেন কাল তো প্রায় সরকার পড়ে যাচ্ছিল। কেন পড়ে যাচ্ছিল? শেয়ার বাজারে ধস নেমেছিল। এ বার কাউকে কাউকে রিকোয়েস্ট করে, আমরা জানি তারা কারা। নামগুলি বলে আর তাঁদের অবস্থা দুর্বিষহ করতে চাই না।
মঙ্গলবার গাজোল কলেজ মাঠে প্রশাসনিক বৈঠক করতে এসে প্রথমেই সরকারি বাস দুর্ঘটনার তদন্তের রিপোর্ট নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রাজনৈতিকভাবে প্রভূত গুরুত্বপূর্ণ তুরায় এবার সভা করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়।