টাকা যেন পরিবার থেকে জলের মত প্রবাহিত হতে থাকে বাইরের দিকে। এমন পরিস্থিতিতে অর্থের অভাব দূর করতে জ্যোতিষশাস্ত্রে কিছু প্রতিকার দেওয়া হয়েছে। এই ব্যবস্থাগুলি করলে অর্থ সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং মা লক্ষ্মীও প্রসন্ন হন।
জুঁইয়ের মালা পারিবারিক অনেক সমস্যা সহজে সমাধান করতে পারে। দাম্পত্য কলহ থেকে যেমন মুক্তি পাওয়া যায় তেমনই জুইয়ের মালা কেরিয়ারেরও উন্নতি ঘটাতে পারে।
শুক্রবার। এই বিশেষ দিনে বিশেষভাবে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করলে দেবীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। শুক্রবার দিনটি মা লক্ষ্মীকে উৎসর্গ করা হয়েছে হিন্দুশাস্ত্রমতে
বাড়িতেই আমরা যে কোনও জায়গায় ডাস্টবিন রেখে দিই। অবশ্যই এই ভুল করবেন না। এ কারণে জীবনে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। শুধু তাই নয়, এতে আপনার প্রতি মা লক্ষ্মীর দৃষ্টিও নষ্ট হয়ে যায়।
শুক্রবারে পূজার পাশাপাশি বিশেষ মন্ত্র উচ্চারণ করা হলে সব ধরনের ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে আমরা এমন মন্ত্রগুলির কথা জানি, শুক্রবারে জপ করলে মানুষের সমস্ত মনস্কামনা পূরণ হয়।
বাস্তু মনে যেমন একাদশীর দিনে চাল খেতে নিষেধ করা হয় তেমনই কয়েক দিন রুটি তৈরি করা আর খাওয়াও নিষিদ্ধ। হিন্দু শাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী এই সমস্ত দিন রুটি খেলে ভাগ্য বিপর্যয় হয়।
এই দিনে কিছু বিশেষ যোগের কাকতালীয় ঘটনা রয়েছে। কূর্ম জয়ন্তীও এই দিনে পালিত হয়। পুরাণ অনুসারে, শ্রী হরিকে বিষ্ণুর নবম অবতার হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, আসুন জেনে নেই বুদ্ধ পূর্ণিমার শুভ যোগ, শুভ সময় এবং প্রতিকার।
শনির কুদৃষ্টি থেকে বাঁচতে, বা মা লক্ষ্মী অথবা ভগবান হনুমানের কৃপা পেতে কয়েকটি বিশেষ উপায়ে অর্পণ করুন অপরাজিতা ফুল। তারপর সেই ফুলগুলি তুলে রেখে সংরক্ষণ করুন বাড়ির টাকা রাখার জায়গায়।
এমন অনেক কাজের কথাও শাস্ত্রে বলা হয়েছে, যা অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে ভুল করেও করা উচিত নয়। এতে মা লক্ষ্মী রুষ্ট হন। আসুন জেনে নেই সেই কাজগুলো কী কী।
চাণক্য নীতি সারা বিশ্বে পঠিত হয় এবং এতে প্রদত্ত নীতি অবলম্বন করে বহু মানুষ জীবনে একটি সফল অবস্থান অর্জন করেছেন। আচার্য চাণক্যকে ভারতের শ্রেষ্ঠ পণ্ডিতদের মধ্যে গণ্য করা হয়।