মাওবাদী শীর্ষ নেতা হিসেবেই পরিচত মিলিন্দ তেলতুম্বদে। তাঁর মাথার দাম ধার্য করা হয়েছিল ৫০ লক্ষ টাকা। তিনি ছাড়াও ওই জঙ্গলে ছিলেন আর দুই শীর্ষ মাওবাদী নেতা।
এখনও পর্যন্ত ২৬ জন মাওবাদীর নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার সকালের মধ্যেই মৃত মাওবাদীদের শনাক্ত করা হবে।
লালগড় আন্দোলনে যে ইস্টার্ন রিজিওনাল ব্যুরো কাজ করেছিল তার মাথা ছিলেন মাওবাদী নেতা প্রশান্ত বসু। তাঁকে সবাই কিষাণদা বলেই ডাকত।
পুলিশ সুপারের দাবি, পরিকল্পিতভাবে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করতে এটা করা হয়েছে। যারা একাজ করেছে তারা খুব শীঘ্রই ধরা পড়বে।
এই পোস্টারে বিজেপি-তৃণমূলের আঁতাঁতের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। তাই এর পিছনে বড় কোনও রাজনৈতিক কারণ রয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
পুরুলিয়ায় মাওবাদী পোস্টার ঘিরে আতঙ্ক। তৃণমূল নেতাদের হুমকি দিয়ে ৭টি পোস্টার পড়েছে যা নিয়ে কিনারা করতে শুরু করেছে পুলিশ।
আত্মসমর্পণকারী মাওবাদী তালিকায় নাম থাকলেও এখনও দেওয়া হয়নি চাকরি।একসময় জঙ্গলমহলের ত্রাস রঞ্জিত পাল এবং বিক্রমের দলের লিঙ্ক ম্যানরা রাজ্য সরকারের ঘোষিত পুনর্বাসন প্যাকেজ থেকে বঞ্চিত।
মাওবাদি হলেই সরকারি চাকরি দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। পুরুলিয়ায় তাই এখন নিজেদের মাওবাদী বলে দাবি করার ধূম পড়ে গিয়েছে।